'চীনা হৃদয়'-এর মত এমন দাতব্য কর্মকান্ডের মাধ্যমে উন ছুয়ানের পুনর্গঠন ত্বরান্বিত হয়েছে। স্থানীয় লোকজন আবার সুখী জীবন কাটাতে পারছেন। ঠিক যেন চীনের তিব্বত কর্মগ্রুপের উপ-মহাপরিচালক সিথা'র কথার মত:
তা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি দাতব্য অনুষ্ঠান। অনেক দরিদ্র পরিবারের সুস্বাস্থ্য ফিরে পাওয়া, দারিদ্রমুক্ত হওয়ার জন্য বড় সাহায্য দিয়েছে। তা হল চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং-এর উত্থাপিত 'সার্বিকভাবে স্বচ্ছল সমাজ গড়ে তোলায় সব সংঘ্যালঘু জাতির একসাথে সামনে যাওয়া'র কথার প্রতিফলন। তা বিভিন্ন জাতির বিনিময়ও ত্বরান্বিত করেছে।
রাতে সাংবাদিক দেখেছেন যে উন ছুয়ানের জনগণ স্বেচ্ছায় জেলার কেন্দ্রস্থলের চত্বরে তিব্বত জাতির ঐতিহ্যবাহী নাচ নাচেন। কারও মুখে আর দুঃখ দেখা যায় না। সবাই এখানে সুখী জীবন কাটাচ্ছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং উন ছুয়ান পরিদর্শনের সময় বলেছিলেন যে, আমি উন ছুয়ানের কথা খুব মনে রাখি। দশ বছর পার হয়ে গেছে, এখানের বিশাল পরিবর্তনের জন্য আমি খুব আনন্দিত। হ্যাঁ, ঠিক এমন মহান ভালোবাসার কারণে উন ছুয়ান ধ্বংসাবশেষ থেকে পুনরায় দাড়িয়েছে। বিশ্বাস করি, এখানকার লোকজনের জীবন আরো সুখী ও সমৃদ্ধ হবে।
(শুয়েই/মহসীন)