বিদেশী ছাত্রছাত্রী বিভাগে দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে চীনা ভাষার কোর্স চালু করে আসছে। আগে তার নাম ছিলো আন্তর্জাতিক বিনিময় কেন্দ্র। ২০০৫ সালের অক্টোবর মাসে ইয়ুন নান বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাপক সাংগঠনিক বিন্যাস করা হয়। আন্তর্জাতিক বিনিময় কেন্দ্র এখনকার বিদেশী ছাত্রছাত্রী বিভাগে পরিণত হয়েছে।
বর্তমানে ইয়ুন নান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থাইল্যান্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ক্যানাডা, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ ত্রিশটি দেশের ছাত্রছাত্রীরা রয়েছে। এর পাশাপাশি ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলো, অষ্ট্রেলিয়া, দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, জাপান ,দক্ষিণ কোরিয়া এবং চীনের হংকং ও তাইওয়ানসহ বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের ৭৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সুষ্ঠু বিনিময় ও সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দক্ষিণপূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময় গভীর করছে। ইয়ুন নান বিশ্ববিদ্যালয় ইয়ুন নান প্রদেশে দেশের ২১১ প্রকল্প বাস্তবায়নের একমাত্র স্থানীয় বহুমুখী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দক্ষিণপূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার ব্যাপক ছাত্রছাত্রীদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়া এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর ব্যাপক যুবক যুবতীদের সংখ্যাও ধাপে ধাপে বাড়ছে। বিদেশী ছাত্রছাত্রী বিভাগের শিক্ষাদান বিষয়ক দায়িত্বশীল শিক্ষক চিয়াং বলেছেন,
ইয়ুন নান প্রদেশ পর্যটন শিল্পের উপর গুরুত্ব দেয়। সংখ্যালঘু জাতি সম্পর্কে বিদেশী ছাত্রছাত্রীদের কাছে বেশি করে তুলে ধরা হয়। প্রচারকারীরা সংখ্যালঘু জাতির কাপড় পড়তো। প্রথমদিকে বিদেশী ছাত্রছাত্রীরা ইয়ুন নান বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করতো না। কারণ তারা মনে করতো, তারা যেন একটি গ্রামে এসেছে। তবে তারা খুনমিংয়ে আসার পর দেখেছে যে, খুনমিং খুব ভালো, খুব সুন্দর। আগে তাদের ধারণা ভুল ছিল।
লাওস থেকে আসা ওয়াং মানি আলুন হচ্ছে ইয়ুন নান বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একমাত্র বিদেশী স্নাতকোত্তর ছাত্রী। ইয়ুন নান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের কারণ বলার সময় তিনি বলেছেন,
1 2 3
|