0707genwoxue
|
৪. নান চিং অলিম্পিক স্টেডিয়াম
নানচিং অলিম্পিক স্টেডিয়াম দক্ষিণ চীনের নানচিং শহরে অবস্থিত। এটি হল এশিয়ার ৪টি উন্নত স্টেডিয়ামের মধ্যে অন্যতম একটি। ২০০৮ সালের আগে এটি চীনের বৃহত্তম স্টেডিয়াম ছিল।
৯০ হেক্টর আয়তনের এ স্টেডিয়ামে প্রশিক্ষণ মাঠ, স্টেডিয়াম, সুইমিং পুল, টেনিস গ্রাউন্ড ও ক্রীড়া প্রযুক্তির বিভাগ রয়েছে। প্রধান স্টেডিয়ামে ৬২ হাজার আসন, প্রশিক্ষণ মাঠে ১৩ হাজার, সুইমিং পুলে ৪ হাজার এবং টেনিস গ্রাউন্ডে ৮ হাজার আসন রয়েছে। সব মিলিয়ে এখানকার মোট ধারণ ক্ষমতা ৮৭ হাজার।
৫. পেইচিং ওয়াকারস স্টেডিয়াম
পেইচিং ছাও ইয়াং অঞ্চলের মধ্যে ওয়াকারস স্টেডিয়াম অবস্থিত। এটি পুরানো দূতাবাস এলাকার পাশাপাশি। অল চীন ফেডারেশন অব ট্রেড ইউনিয়নের উদ্যোগে ১৯৫৯ সালের ৩১ আগস্ট এ স্টেডিয়াম নির্মিত হয়। ৩৫ হেক্টর আয়তনের এ স্টেডিয়ামটি পেইচিংয়ের বহুমুখী স্টেডিয়ামের মধ্যে অন্যতম।
২০০৮ অলিম্পিকের জন্য স্টেডিয়ামের সংস্কার করা হয় এবং এখন ৬২ হাজার দর্শক এক সঙ্গে ফুটবল খেলা উপভোগ করতে পারে।
৬. শেন ইয়াং অলিম্পিক স্টেডিয়াম
২০০৮ অলিম্পিকের জন্য শেন ইয়াং অলিম্পিক স্টেডিয়াম নির্মিত হয়। ২০০ কোটি ইউয়ানের খরচে নির্মিত এ স্টেডিয়ামটি ৬০ হাজার দর্শক ধারণ করতে পারে। গ্লাস বা কাঁচ দিয়ে তৈরি দেয়াল হলো এ স্টেডিয়ামের বিশেষ বৈশিষ্ট্য। স্টেডিয়ামটি এখন স্থানীয় জনগণের খেলাধুলা ও শরীর চর্চার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। মাঝে মাঝে এখানে আন্তর্জাতিক খেলাও অনুষ্ঠিত হয়।
সুপ্রিয় শ্রোতা, আজকের কনফুসিয়াস ক্লাসরুম এ পর্যন্ত। পরবর্তী আসরগুলোতে অন্যান্য স্টেডিয়াম সম্পর্কে আপনাদের আরো বিস্তারিত জানাবো। সে পর্যন্ত আপনারা ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন।জাই চিয়ান।
(ইয়াং ওয়েই মিং/তৌহিদ)