1221muktarkotha
|
আ: আর সঙ্গে আছি আমি আলিমুল হক।
আজকের প্রথম চিঠি লিখেছেন বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার আন্তর্জাতিক বাঁধন বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি সোহাগ বেপারী। তিনি লিখেছেন: মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা নিবেন। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ। যে দেশের রয়েছে সুদীর্ঘ রক্তঝরা ইতিহাস। এই স্বাধীনতা, এই বিজয় কুড়িয়ে পাওয়া উপহার নয়। এক সাগর রক্ত ও লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই দেশ। আমার মায়ের ভাষা বাংলাও প্রাণের বিনিময়ে পাওয়া। এই আমার গর্ব, এই আমার অহংকার। সেই বাংলা ভাষায় সুন্দর বাচনভঙ্গিতে অনুষ্ঠান প্রচার করে আমার প্রিয় চীন আন্তর্জাতিক বেতার। আসছে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আমার শ্রোতা সংঘের উদ্যোগে একটি র্যালি করবো। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
মু: বিজয়ে মাসে বাংলাদেশের সবার প্রতি রইল আমাদের শুভেচ্ছা। বন্ধু বেপারী সুন্দর লিখেছেন। চিঠির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার র্যালি কেমন হয়েছে? আমাদের জানান এবং র্যালিসম্পর্কিত ছবি আমাদের পাঠান। আমরা এসম্পর্কিত ছবি আমাদের ওয়েবসাইটে দিতে চাই।
আ: রাজশাহী জেলার মোঃ উজ্জল হোসেন তার চিঠিতে লিখেছেন: আমি অপেক্ষায় থাকি শনিবার কবে আসবে! আপনার অনুষ্ঠান শুনতে বেশ ভাল লাগে তবে সব চেয়ে বেশি ভালোলাগে আপনার মুখের বাংলা কথা। আপু আপনি যখন আমার চিঠির উত্তর দেন তখন আমার কী যে ভাল লাগে যা বুঝিয়ে বলতে পারব না। আপনার অনুষ্ঠানে মাঝে মাঝে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়, প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়। এটা আমার খুবই ভাল লাগে।
মুক্তা আপুর কাছে আমার দুটো প্রশ্ন আছে। প্রশ্ন ১. চীনের সব চেয়ে দর্শনীয় স্থানের নাম কী এবং সেটি কোথায় অবস্থিত? দ্বিতীয় প্রশ্নঃ পৃথিবীর সবচেয়ে আর্কষণীয় পর্যটক স্থানের নাম কী এবং কোথায়? আপু, দয়া করে আপনার মাধ্যমে জানতে পারলে খুব খুশি হতাম। আরেকটি কথা, আপনি আমাকে ইমেইল করে ধন্যবাদ জানানোয় আমি খুব খুশি হয়েছি।
মু: আচ্ছা, বন্ধু হোসেন, আপনাকে চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আসলে চীনসহ বিশ্বের নানা স্থানে অসংখ্য সুন্দর ও আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। একেকজন মানুষের কাছে একেকটি স্থান সবচে আকর্ষণীয় বলে মনে হতে পারে। বিদেশিদের কাছে চীনের মহাপ্রাচীর সবসময়ই একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান। কিন্তু সব বিদেশির কাছে সেটা সবচে আকর্ষণীয় না-ও হতে পারে। আর বিশ্বের সবচে আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান ঠিক করা তো আরো কঠিন। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে কতো অসংখ্য সুন্দর জায়গা! তা কি কোনো ইয়ত্তা আছে? আমাদের "চলুন বেড়িয়ে আসি" অনুষ্ঠানে প্রতি সপ্তাহে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় চীনের এবং চীনের বাইরের বিভিন্ন আকর্ষণীয় পর্যটন স্থানের সাথে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। সবশেষে আপনার জন্য প্রশ্ন: আপনার দৃষ্টিতে চীনের সবচে আকর্ষণীয় স্থান কোনটি? আমাদের জানাবেন।
আ: নওগাঁ জেলার সোর্স অফ নলেজ ক্লাবের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মাস্টার তার ইমেলে লিখেছেন: দেখতে দেখতে ঘটনাবহুল ২০১৩ সাল আমাদের সামনে থেকে বিদায় নিতে চলেছে। সামনে উঁকি দিচেছ নতুন বছর ২০১৪ সাল। আমার প্রত্যাশা রইল, নতুন বছরে সি আর আই বাংলা বিভাগ তার অনুষ্ঠানমালায় ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করবে। ওয়েবপেইজেও আশা করি দেখব ব্যাপক পরিবর্তন। এ ছাড়া, নতুন বছরে শ্রোতাবন্ধুদের সাথে বাংলা বিভাগের সম্পর্ক আরো গভীর হবে বলে আশা করি।
মু: বন্ধু রফিকুল ইসলাম, আপনাকে চিঠির জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমাদের অনুষ্ঠানের কাঠামো নতুন বছরে নতুন করে বিন্যাস করা হবে। আমরা শ্রোতাদের মতামতকে এক্ষেত্রে গুরুত্ব দিচ্ছি। আশা করি নতুন বছরে নতুন করে সাজানো অনুষ্ঠানমালা আপনাদের পছন্দ হবে। ওয়েবসাইটেও আপনারা ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাবেন। আপনাদের সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।
আ: একই জেলার সোনালী স্বদেশ বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি শামীম রেজা তার ই-মেইলে লিখেছেন: আমি আপনাদের একজন নিয়মিত শ্রোতা। তবে এর আগে কখনও লেখা হয়নি। আপনাদের অনুষ্ঠান শুনতে ও আপনাদের কাছে চিঠি লিখতে আমাকে উত্সাহ দিয়েছেন জয়পুরহাটের নুরুজ্জামান ভাই। আপনাদের অনুষ্ঠান আমাকে এত মুগ্ধ করে যে ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। সত্যিই আপনাদের উপস্হাপনা অসাধারণ।
মু: বন্ধু শামীম, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানমালার প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ। আপনি প্রথমবারের মতো আমাদের লিখেছেন। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত আমাদের লিখবেন।
আ: ফরিদপুর জেলার নন্দন বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি মো : আফজাল আলী খান তার ইমেলে লিখেছেন: আমি নিয়মিতভাবেই চীন আন্তর্জাতিক বেতারের অনুষ্ঠান শুনি। তবে কিছুদিন ধরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান শুনে মতামত দিতে শুরু করেছি এবং কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছি। বিশেষ করে সাহিত্য ও সংস্কৃতি, চলুন বেড়িয়ে আসি, এশিয়া টুডে এবং প্রতিদিন চীনা ভাষা নামক অনুষ্ঠানের কয়েকটি পর্বের কুইজে অংশগ্রহণ করেছি। এখন থেকে অন্যান্য অনুষ্ঠানের কুইজেও অংশ নেওয়ার কথা ভাবছি। সে যাক, ২০১৩ সাল শেষ হয়ে এল। নতুন ২০১৪ সাল আগত প্রায়। আপনাদের সবাইকে নতুন বছরের অগ্রিম শুভেচ্ছা।
মু: আচ্ছা, বন্ধু আফজাল আলী খান, আপনাকে আমাদের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ধন্যবাদ জানাই। নতুন বছর আপনার জন্যও বয়ে নিয়ে আসুক সুখ, শান্তি আর সমৃদ্ধি। আশা করি, আপনি ভবিষ্যতে নিয়মিত আমাদেরকে চিঠি লিখবেন এবং আমাদের কুইজে অংশ নেবেন।
আ: পাবনা জেলার পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ডা এস এম এ হান্নান তার ই-মেইলে লিখেছেন: আমি প্রতিটি অনুষ্ঠানে আলাদা আলাদা মতামত পাঠাই এবং ক্যুইজে অংশগ্রহণ করি। কিন্তু আমাকে পুরস্কার দেওয়াতো দূরের কথা, আমার ই-মেইলের জবাব পর্যন্ত দেওয়া হয় না। গত কয়েক বছর ধরে আমাদের পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের একজনকেও কোনো ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী করা হয় নাই। এ ছাড়া, আলিম ভাই, লিপন ভাই, সুবর্ণা আপুর অনুষ্ঠানে আমার ইমেল পড়া হচ্ছে না। বিষয়টি খতিয়ে দেখার বিনীত অধুরোধ করছি।
মু: বন্ধু হান্নান, আমরা শ্রোতাদের চিঠি বা ইমেইলের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে বা ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী বাছাই করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের পক্ষপাতিত্ব করি না। তারপরও আপনার অভিযোগ আমরা খতিয়ে দেখবো। আর আপনার চিঠির উত্তর এ অনুষ্ঠানে দেওয়া হলো। আশা করি এবার আপনার ক্ষোভ খানিকটা হলেও প্রশমিত হয়েছে। আপনাকে চিঠির জন্য ধন্যবাদ।
আ: ফরিদপুর জেলার ইনডিপেনডেন্ট রেডিও লিস্নার্স ক্লাবের পরিচালক মোঃ কামাল হোসাইন তার ইমেইলে লিখেছেন: সি আর আই বর্তমানে শ্রোতাদের চাহিদা অনুসারে অনুষ্ঠান প্রচার করছে। প্রতিটা অনুষ্ঠানে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। আর এর ফলে শ্রোতারও ব্যাপক উত্সাহ নিয়ে সি আর আই শুনছে ও কুইজে অংশ নিচ্ছে। শ্রোতাদের পক্ষ থেকে আমার একটি দাবী: আগামী বছর যেন শ্রোতা সম্মেলন-এর আয়োজন করা হয়। শ্রোতা সম্মেলনে আপনাদের উপস্থিতিও কামনা করছি। আশা করি বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবেন। আমি ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত চিঠি লিখতে পারি না। তবে এখন থেকে নিয়মিত লেখার অভ্যাস করব।
মু: আচ্ছা, বন্ধু কামাল, আপনার প্রস্তাব আমরা অবশ্যই বিবেচনা করবো। আশা করি আপনি নিয়মিত আমাদের লিখবেন ও মতামত দিবেন।
আ: বন্ধুরা, এখন গানের সময়। আমরা আপনাদেরকে একটি সুন্দর বাংলা গান শোনাবো। আশা করি, সব শ্রোতা গানটি পছন্দ করবেন।
গান
আ: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ইয়ামিন হোসেন তার ইমেলে লিখেছেন: আপনাদের সব অনুষ্ঠানই উচ্চমানের ও গুণগতমানসম্পন্ন। সিআরআই বাংলায় প্রচারিত আমার প্রিয় অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মুক্তার কথা, কনফুসিয়াস ক্লাসরুম এবং সাহিত্য ও সংস্কৃতি। গত ৬/১০/১৩ তারিখে 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠানে 'আমার চীনা গল্প' রচনা প্রতিযোগিতার প্রথম চিঠিটিই ছিল আমার এবং সর্বপ্রথমে সেটি প্রচার করার জন্য আপনাদেরকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই। আমি ভাবতেই পারিনি আমার প্রবন্ধ অনুষ্ঠানে সরাসরি পাঠ করা হবে। তবে সেদিন মুক্তা ম্যাডাম আমার লেখাটি ওয়েবসাইটে আপলোড করবেন বলেও করেননি, এজন্য খুব খারাপ লেগেছিল। এ পর্যন্ত 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠানে আমার প্রচুর চিঠি পাঠ করা হয়েছে। তবে অতি দুঃখের সাথে জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে, সেই চিঠিগুলির মধ্যেকার অনেক চিঠিরই গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাদ দিয়ে অনুষ্ঠানে পড়া হয়েছে। সবশেষে আমার ঠিকানায় 'পুবের জানালা' ম্যাগাজিনের কয়েকটি কপি পাঠানোর অনুরোধ করছি।
মু: বন্ধু ইয়ামিন হোসেন, শ্রোতারা অনেক বড় বড় চিঠি লিখে থাকেন। তাই চিঠি কাটছাট করে পড়া হয় এবং এক্ষেত্রে আমরা একটা নিয়ম অনুসরণ করি। আপনার চিঠির যেসব অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে, তা বাদ দেওয়া হয়েছে ওই নিয়ম অনুসরণ করেই। আর আপনার লেখা আমরা ওয়েবসাইট সময়মতো দিতে পারিনি এর জন্য আন্তরিকভাবে দু:খ প্রকাশ করছি। দেরি হলেও লেখাটি ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। আপনা দেখে নিতে পারেন। আর নতুন আঙ্গিকে পুবের জানালা প্রকাশিত হয়েছে। আশা করি শিগগিরই আপনাদের হাতে এর কপি পৌঁছে দিতে পারবো। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।
আ: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার হামিম হোসেন মণ্ডল (বুলবুল) তার ইমেইলে লিখেছেন: আমি কিছু বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেতে চাই। জানলাম 'এশিয়া টুডে' অনুষ্ঠানে ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে প্রতি মাসের শেষদিন আর্থাত্ শেষ শুক্রবার ওই মাসের সবকটি প্রশ্নের উত্তর লিখে পাঠালেই হবে। আমি জানতে চাই: 'কনফুসিয়াস ক্লাসরুম' অনুষ্ঠানের ক্যুইজের উত্তর প্রতি সপ্তাহে দেব, নাকি একমাসের সবকটি প্রশ্নের উত্তর শেষ বুধবারে একসাথে দেব? অন্যান্য অনুষ্ঠানেরও উত্তর পাঠানোর সঠিক নিয়ম বলবেন দয়া করে। প্লিজ! আমার এই ইমেইলের উত্তর দেবেন।
মু: বন্ধু হামিম, 'এশিয়া টুডে' অনুষ্ঠানে পুরো একমাসের ক্যুইজের উত্তর অবশ্যই একবারে পাঠাতে হবে, শেষ সপ্তাহের অনুষ্ঠান শোনার পর। আর 'কনফুসিয়াস ক্লাশরুম'-এর ক্যুইজের উত্তর আপনারা প্রতিটি অনুষ্ঠান শোনার পরপরই পাঠাতে পারেন। আপনাকে চিঠির জন্য ধন্যবাদ।
আ: পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ইন্টারন্যাশনাল মিতালি লিসনার্স ক্লাবের মহ: হাফিজুর রহমান তার ইমেইলে লিখেছেন: আমি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠানের নিয়মিত ও অনেক পুরানো শ্রোতা। আমি এবং আমাদের শ্রোতা সংঘের প্রত্যেকে আপনাদের অনুষ্ঠান খুবই পছন্দ করে করি। সিআরআই'র বাংলা অনুষ্ঠানের সাথে আমার পথ চলা শুরু হয়েছে ১৯৮৮ সাল থেকে। আমার মতে সিআরআই'র প্রতিটি অনুষ্ঠানেই রয়েছে অভিনবত্ব ও নতুনত্ব। আর এই নতুনত্বের জন্যই শ্রোতারা সিআরআইকে ভালোবাসে। চীনের সমাজ সংস্কৃতি, রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রকৃতি, ভাষা, ক্রীড়া ইত্যাদি প্রত্যেক বিষয়ে আমরা সুস্পষ্ট ধারণা আমরা পেয়ে থাকি সিআরআই'র আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান ও ওয়েবসাইট থেকে। আমরা যখন সিআরআই'র বাংলা বিভাগের অনুষ্ঠান নিয়ে শুনতে বসি, তখন আমাদের মনে হয় আমাদের খুব কাছের লোক এই অনুষ্ঠান চালাচ্ছে। আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানাই উচ্চমানের সুন্দর, উপভোগ্য ও আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান ও ওয়েবসাইটের জন্য।
মু: আমাদের পুরনো বন্ধু হাফিজুর রহমান, নিয়মিত আমাদের মতামত দেয়া ছাড়াও আমাদেরকে সুন্দর অনুষ্ঠান তৈরি করার জন্য উত্সাহ দেন। আপনাকে নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শোনা এবং আমাদেরকে চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
আ: বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠানের শেষ প্রান্তে আপনাদেরকে আরেকটি সুন্দর বাংলা গান শোনাতে চাই। আশা করি, সবাই গানটি পছন্দ করবেন।
আ: প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আর হ্যা, আমাদের চিঠি লিখতে ভুলবেন না।
মু: হ্যাঁ, আপনারা আমাদের ইমেলেও প্রশ্ন বা মতামত পাঠাতে পারেন। আমাদের ইমেল ঠিকানা হলো ben@cri.com.cn। আবারো বলছি ben@cri.com.cn। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)