0627ruby
|
তিনি বেশ কয়েকটি দিক উল্লেখ করে বলেন, ২০৪৫ সালের মধ্যে মানুষের চিন্তা কম্পিউটারে আপলড করা যায়। আর এ শতাব্দির শেষ দিকে মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশের পরিবর্তে যন্ত্র ব্যবহার করা সম্ভব হবে। ফলে তাঁর এই পুর্বাভাস বাস্তব হলে মানব জাতির প্রবীণ হওয়া রোধ করা সম্ভব হবে।
রে আরও বলেন, "নকল করা মানব মস্তিষ্ক নিয়ে যে পরীক্ষা চালিয়েছিলাম, সে থেকে আমরা মানব মন্তিষ্কের বুদ্ধি ১০০ কোটি গুণ বাড়িয়ে দিতে পারি। যার মানে এক সময় আমরা কম্পিউটার দিয়ে নকল মস্তিষ্ক তৈরি করতে সক্ষম হবো এবং সে সময়ে মানুষের বুদ্ধি ব্যাপক হারে বাড়িয়ে দিতে সম্ভব হবে।
এ ছাড়া তিনি 'বিষ্ময়কর মূহুর্ত আসছে' শিরোনামে একটি বই প্রকাশ করেছেন। বইটিতে তিনি নিজের কিছু চিন্তার কথা ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, বিষ্ময়কর মূহুর্তের অর্থ হলো ডিজিটাল অমর। কারণ, মস্তিষ্ক ও বুদ্ধি ডিজিটালভাবেই সেভ করা যাবে। সেজন্য মানুষ মারা যাওয়া সত্ত্বেও সেগুলোর অস্তিত্ব থাকবে।
ইউনাইটেড থেরাপিউটিকস্ এর সিইও মার্টিন রোথব্লাট এ চিন্তাধারাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি mindclones ধারা উত্থাপন করেছেন। চিন্তাকে প্রজাতির সফ্টওয়ারের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, যিনি সর্বপ্রথমে মাইন্ডওয়ার উদ্ভাবন করবেন, তিনি ১০০০ হাজারটি গুগলের তুলনায় সফল। মাইন্ডওয়ার উদ্ভাবিত হলে, শরীরের অন্য অংশও অ-জৈব যন্ত্র দিয়ে পরিবর্তিত করা সম্ভব হবে।