চীনের বিজ্ঞান একাডেমীর সংশ্লিষ্ট দায়ীত্বশীল ব্যক্তি লিউ বো ১১ তারিখ পেইচিংয়ে আমাদের বেতারের সংবাদদাতাকে সাক্ষাত্কার দেয়ার সময়ে বলেছেন, "দুই তারা পরিকল্পনা" প্রবর্তিত হওযার পর, চীন ও ইউরোপের বৈজ্ঞানিকরা বেশ কয়েকটি সাফল্য অর্জন করেছেন।
চীনের বৈজ্ঞানিকরা ১৯৯৭ সালে "দুই তারা পরিকল্পনা" উত্থাপন করেন, তাঁরা আশা করেন দু'টি ভিন্ন গতিপথে চালিত দু'টি উপগ্রহের মাধ্যমে পৃথিবীর মহাশূণ্যের পরিস্থিতিকে পরিদর্শন করা যাবে। ২০০১ সালে চীন ইউরোপ মহাশূন্য ব্যুরোর সঙ্গে এই পরিকল্পনা নিয়ে সহযোগিতা শুরু করে, এবং তার জন্য গত দুই বছরে পৃথকভাবে দুটি পরিদর্শন উপগ্রহ উতক্ষেপণ করে, তাতে "দুই তারা পরিকল্পনা"কেন্দ্রীয় পরিদর্শন পর্যায়ে উন্নত হয়।লিউ বো বলেছেন, এখন এই দু'টি উপগ্রহের পরিচালন অবস্থা ভালো, এই দু'টি উপগ্রহের পাঠানো তথ্যগুলো নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে চীন ও ইউরোপের বৈজ্ঞানিকরা৭০টিরও বেশী থিসিস প্রকাশ করেছেন।
|