২০০৪ সালে চীনে সার্সের বিপর্যয় ঘটার পর চীনের মানুষ জনের আশা ছিল দুর্ভাগ্য দুরে চলে যাক এবং সৌভাগ্য চলে আসুক। তাই আত্বীয়স্বজনের মধ্যে 'সৌভাগ্য আসুক' দিয়ে শুভেচ্ছা জাননো হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে একটি আনন্দদায়ক গান 'সৌভাগ্য আসুক' রচিত হয়।
এ গানের গীতিকার ছা সিং বলেন, এ গানের মাধ্যমে সুন্দর ও সুখী জীবনের প্রতি সাধারণ মানুষের মনের আশা আকঙ্খার কথা প্রকাশ করা হয়েছে। এবং তা হলো এ গান রচনা করার প্রধান লক্ষ্য। ছা সিং বলেন:
"সে বছর চীনে সার্স ছিল। অন্য আরো কিছু অঘটনও ঘটেছিল। আমরা মনে করতাম যদি চীনের কিছু সৌভাগ্য আসে তাহলে সবার জন্য একটু ভাল অবস্থা হতে পারে। তাই এ গান রচনা করেছি। আশা করি এ গানের মাধ্যমে সৌভাগ্য ফিরে আসতে পারে।"
তিনি আরো বলেন, এ গানের কথা ও সুর খুব সহজেই মনে পড়বে। এ গান শুনলেই সবার একসাথে গাওয়ার ইচ্ছা হতে পারে। ছা সিং বলেন:
"এ গানের আমেজ খুব আনন্দের। তাই শুনলেই একসাথে গাওয়ার ইচ্ছা হয়। গানের কথাও খুব ভাল, সবারই মনের আশা প্রকাশ করা হয়। তাই সবারই এ গান পছন্দ হয়েছে।"
গানে বলা হয়, কাগজ দিয়ে এক হাজার সারস তৈরী করি এবং লাল রংয়ের রিবনে জড়িয়ে নেই। আশা করি পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষের জীবন সুখের হোক, সৌভাগ্যের হোক। আমি একটি চীনা গিট বেধে ফেলি। আশা করি প্রতিদিনই চীন সুখের হয়ে উঠবে। আমরা ড্রাগন এবং ফিনিক্সের নাচ করি। আশা করি আমাদের সুখের ঘরে হাজার হাজার ফুল ফুটবে। সৌভাগ্য আসুক, সৌভাগ্যের ভালবাসা বয়ে আসুক। সৌভাগ্য আসুক, সৌভাগ্য আমাদের জীবনে সুখ ও আনন্দ নিয়ে আসুক। |