চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের পর, তিব্বতী চিকিত্সা ও ওষুধের কাজ একটি দ্রুত উন্নয়নের সময়পর্বে প্রবেশ করেছে।
তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির আগে তিব্বতে শুধু তিনটি ছোট আকারের সরকারী চিকিত্সা সংস্থা ছিল। তখন একটি রুগীর বিছানাও ছিল না। চিকিত্সা সংস্থার কর্মীদের সংখ্যা ছিল এক শ'রও কম। বেসরকারী চিকিত্সকদের সংখ্যাও বেশ সীমিত।
তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির পর বিশেষ করে চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের পর, তিব্বতী চিকিত্সার উন্নয়ন তেজীয়ান হয়ে উঠেছে। এখন তিব্বতের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের তিব্বতী হাসপাতালকে অবলম্বন করে সারা অঞ্চলের চিকিত্সা সেবা ব্যবস্থা মৌলিকভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। ২০০৭ সালের শেষ দিক পর্যন্ত তিব্বতে স্বয়ণসম্পূর্ণ তিব্বতী চিকিত্সা সংস্থার সংখ্যা হয়েছে ১৮। সারা অঞ্চলে বিভাগ পর্যায়ের চিকিত্সা সংস্থার মোট রুগীর বিছানার সংখ্যা ৬৫০তে পৌঁছেছে।--ওয়াং হাইমান
|