v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2008-05-22 14:52:06    
উদ্ধারকর্মী ও ত্রাণ সামগ্রী কীভাবে দুর্গত অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে?

cri
স্পেনের হুগো লোংহি জানতে চান, আমি সিসিটিভিতে দেখেছি দুর্গত অঞ্চলের পথ ঘাট ধ্বংস হয়ে গেছে। আমার প্রশ্ন হল চীন কিভাবে উদ্ধারকর্মী ও ত্রাণ সামগ্রী দুর্গত অঞ্চলে পাঠাচ্ছে? এখন পর্যন্ত এ কঠিন কাজ কিভাবে মোকাবেলা করা হচ্ছে?

উত্তর: ১৯ মে চীনের সরকারী ওয়েবসাইটের খবরে জানা গেছে, চীনের পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সড়ক বিভাগের পরিচালক তাই তংছাং বলেন, এখন পর্যন্ত দুর্গত অঞ্চলে যাওয়ার তিনটি পথ চালু হয়েছে। সড়ক পরিবহনের প্রধান পথও চালু হয়েছে।

ত্রাণ সামগ্রী পরিবহন নিশ্চিত করার জন্য পরিবহন মন্ত্রণালয় বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়ে যেখানে নষ্ট হয়, সেখানে মেরামত করা হবে। এছাড়া পরিবহন মন্ত্রণালয় সংকট কালীম শক্তি মজুদ করার পাশাপাশি কাছাকাছি প্রদেশগুলোও পৃথক পৃথকভাবে ৪ থেকে ৫ শো সংকট মোকাবেলা গাড়ী সিছুয়ানে পাঠিয়েছে।

রেল পরিবহন সম্পর্কে রেল মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ইয়ংফিং বলেন, বর্তমানে সিছুয়ানে যাওয়া ছেংখুন, ছেংইউ, পাওছেং ও তাছেং রেলওয়ে চালু হয়েছে। সিছুয়ান প্রদেশের উত্তর দিকে শানসি, কানসু ও ছিংহাই প্রদেশের পাঠানো ত্রাণ সামগ্রী সিছুয়ানে পাঠানো হচ্ছে। বর্তমানে রেল সংস্থা ১০৯ নম্বর সুড়ঙ্গপথ মেরামতের প্রক্রিয়া দ্রুততর করছে। পাশাপাশি সিছুয়ানে যাতায়াতকরী ট্রেনের সংখ্যাও বাড়ানো হবে। খুব শিগগিরি ত্রাণ সামগ্রী দুর্গত অঞ্চলে পাঠানো হবে।

বিমান সম্পর্কে চীনের বেসামরিক বিমান ব্যুরোর উপপরিচালক ওয়াং ছাংই বলেন, ভুমিকম্পে সড়ক ও রেলওয়ে গুরুতর ধ্বংস হয়েছে। সেজন্য এখন বিমান হচ্ছে উদ্ধার ও ত্রাণ কাজে পরিবহনের মূল পদ্ধতি। বিভিন্ন এয়ার লাইন্স কোম্পানির উচিত উদ্ধার ও ত্রাণ কাজের জন্য সুবিধা প্রদান করা। অনেক এয়ার লাইন্স কোম্পানি উদ্ধারকর্মী ও ত্রাণ সামগ্রী পাঠানোর জন্য অবদান রাখছে।

বেসামরিক বিমান ব্যুরো পৃথক পৃথকভাবে ৩০টি এয়ার লাইন্স কোম্পানি থেকে ১৫০টি বিমান সংগ্রহ করেছে ও ত্রাণ কাজের জন্য ৫১৯ জন কর্মী ডাডা করার বিমান পাঠিয়েছে। এর মধ্যে ৩৫ হাজার সৈন্য, পুলিশ, চিকিত্সক ও উদ্ধারকর্মী এবং ৫হাজার ৬শো ৮৫টন ত্রাণ সামগ্রী পাঠানো হয়েছে।