
মহিউদ্দিন তাহেরের নামটি নিশ্চয়ই আমাদের শ্রোতাদের কাছে অবশ্যই অপরিচত নয়। তিনি প্রায় সাড়ে নয় বছর সিআরআই এর বাংলা বিভাগের বিশেষজ্ঞ ছিলেন। চীনের ওপর তাহের এবং তাঁর স্ত্রী রাশিদা ও দুই ছেলের বিশেষ অনুভুতি আছে। সুতরাং পেইচিংয়ে ২৯তম অলিম্পিক গেমস আয়োজনের মতো একটি বড় ঘটনা ঘটার সময় তাহের ও তাঁর পরিবারের কথা প্রথমেই আমার মনে পড়েছে। আমি জানতে চাই যে, তিনি বাংলাদেশে থেকে কীভাবে পেইচিং অলিম্পিক গেমস দেখছেন, তাঁর স্ত্রী ও বাচ্চারা অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখে কত মজা পেয়েছেন? এ প্রশ্ন নিয়ে আমি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরের দিন তাঁকে ফোন করেছি। তাঁর কন্ঠ শুনে মনে হয়, তিনি আমাদের খুব কাছে আছেন। আমি বিশ্বাস করি, পুরোনো শ্রোতাবন্ধুরাও অবশ্যই তাহের এর কথা শুনতে চান। তাহলে আসুন আমরা তার কথা শুনি।
এর পরের দিন সকালে আমি আবার তাহেরের বাসায় ফোন করি। তখন তাঁর স্ত্রী রাশিদার সঙ্গে কথা হয়। আগে তিনিও আমাদের 'মিতালি' ও 'রসনা বিলাস' এ দু'অনুষ্ঠানে কন্ঠ দিতেন। আপনাদের মনে আছে? জানেন, এখন রাশিদা ভাবিও বাংলাদেশে আছেন।শুনুন তিনি কী বলেন।

আগে তারা চীনে থাকাকালীন আমি তাঁদের দু'বাচ্চাকে বড় হতে দেখেছি। দু'জনই চঞ্চল ছেলে। আমাকে আন্টি ডাকতো। সেদিন আমি ফোন করার সময় তাঁর বড় ছেলে উত্স স্কুলে গেছে, কেবল ছোট ছেলে ঐশি বাসায় ছিল। ঐশি আমাকে কিছু কথা বলেছে।
বন্ধুরা, এতোক্ষণ আপনারা বাংলা বিভাগের সাবেক বিশেষজ্ঞ মহিউদ্দিন তাহের ও তাঁর পরিবারের অলিম্পিক সম্পর্কে কিছু কথা শুনলেন। আশা করি, এই অনুষ্ঠানটি আপনাদের ভালো লেগেছে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|