৩১ জুলাই মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় "রাষ্ট্র জাতীয় প্রতিরক্ষা কৌশল-২০০৮" প্রকাশ করেছে। এই কৌশল অনুযায়ী মার্কিন বাহিনীর প্রথম দায়িত্ব হলো আল-কায়েদার সদস্য এবং অন্যান্য চরমপন্থীকে পরাজিত করা।
২৩ পৃষ্ঠার প্রতিরক্ষা কৌশল পত্রে বলা হয়, ভবিষ্যতে চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে স্থায়ী যুদ্ধ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় লক্ষ্য। ইরাক এবং আফগানিস্তান হচ্ছে এই যুদ্ধের কেন্দ্রীয় স্থান।
কৌশল পত্রে আরো বলা হয়, ইরাক ও আফগানিস্তান কেবল যুদ্ধ জয় কিংবা সশস্ত্র পদ্ধতি প্রয়োগ করার মাধ্যমে এই লক্ষ্য বাস্তাবায়িত হবে না। মার্কিন বাহিনীর উচিত ইরাকে ও আফগানিস্তানে সরকারী বিষয়ের স্থানীয়করণ ত্বরান্বিত করা, অর্থনৈতিক কার্যক্রম চালানো এবং নিজেদেরকে আরো বেশি বন্ধু হিসেবে পরিচিত করা।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস এদিন এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, মাত্র একটি শব্দ দিয়ে এই কৌশল বর্ণনা করা যায়। তা হলো ভারসাম্য। এই অর্থ হলো, মার্কিন বাহিনীর ভারসাম্য বজায় রাখা, আর সেটা হলো ভারসাম্যপূর্ণ। এর অর্থ হলো, মার্কিন বাহিনীর ভারসাম্য বজায় রাখা। চরমপন্থীদের ওপর স্থায়ী যুদ্ধে বিজয় অর্জন সম্ভব। অন্য দিকে প্রথাগত সামরিক ক্ষেত্রে তাদের সুবিধাজনক অবস্থান বজায় রাখা। (লিলি)
|