চীনের রাষ্ট্রীয় খাদ্য ব্যুরোর বিজ্ঞান গবেষণালয়ের গবেষক ডিন সেন জিন সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে বলেছেন, চীনে গ্রীষ্মকালীণ খাদ্যের একটানা পাঁচ বছরের বাম্পার ফলন বিশ্বজুড়ে তাত্পর্যপূর্ণ। তিনি বলেন, চীনের গ্রীষ্মকালীণ খাদ্যের বাম্পার ফলনের কারণে ২০০৮ সালে বিশ্বে খাদ্যের মোট পরিমাণ বেড়েছে। এর ফলে খাদ্য সরবরাহ বৃদ্ধি ও বিশ্ব খাদ্যের দাম স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অন্য দিকে প্রাকৃতিক ঘনঘন দুর্যোগের পরও এ বছরে চীনের নেয়া কার্যকর পদক্ষেপের ফলে বাম্পার ফলন উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। এর সঙ্গে সঙ্গে চীন নিজের শক্তির ওপর নির্ভর করে খাদ্য সমস্যার সমাধন করার ফলে বিশ্ব খাদ্য সরবরাহের ওপর চাপ বড় মাত্রায় কমে গেছে। চীনের গ্রীষ্মকালীণ খাদ্যের বাম্পার ফলন থেকে আরেক বার বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে যে, চীন হল বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে বড় প্রভাবনা।
বলেন, চলতি বছর চীনে উপর্যুপরি বন্যা, ভূমিকম্প সহ বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সত্ত্বেও গ্রীষ্মকালের খাদ্য মোট পরিমাণ ১২ হাজার কোটি কেজি ছাড়িয়ে গেছে যা গত বছরের তুলনায় ২৫০ কোটি কেডি বেশী । এটা হল নয়া চীন প্রতিষ্ঠার পর প্রথম বারের মতো একটানা পাঁচ বছর গ্রীষ্মকালীণ খাদ্যের বাম্পার ফলন ।
|