সম্প্রতি ব্রিটেনের " দ্য টাইমস" পত্রিকা প্রকাশিত " চীনের মানবাধিকার রেকডের সমালোচনা" শীর্ষক একটি নিবন্ধে মতামত তুলে ধরা হয়েছে যে, নৈতিক ব্যাপারে চীন সহ অন্যান্য দেশের বিরুদ্ধে আবোল-তাবোল কথা বলার অধিকার পশ্চিমা দেশুলোর নেই। এমন কি এ সব বিষয় মানবাধিকার বা গণতন্ত্রের সঙ্গে জড়িত থাক বা না থাক তাদের কোনো এখতিয়ার নেই।
নিবন্ধে বলা হয়, ইতিহাসের প্রহসনের পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। তথাকথিক মানবাধিকার রক্ষার নামে ৬০ বছর আগে প্রাচ্যের প্রতি পাশ্চাত্যের জঘন্য দ্বৈতনীতির অনুশীলন আবার শুরু হচ্ছে। পশ্চিমা দেশগুলোকে তিব্বতে চীনের " দখলদারিত্ব " ও মানবাধিকার " লংঘনের" তত্পরতার ওপর চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। কিন্তু, স্বঘোষিত এসব গণতান্ত্রিক দেশ ইরাকে ও গুয়ান্তানামোতে মানবাধিকার লঙ্ঘণ করেছে। তারা " মানবাধিকারকে সম্মান করার " কথা মুখে উচ্চারণ করছে , অন্যদিকে মৌলিক স্বাধীনতা ও আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতাকে নগ্নভাবে অবহেলা করেছে।
নিবন্ধে মন্তব্য করা হয়েছে যে, চীনের গণতান্ত্রিক অধিকার এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়ায় চীনের নিজস্ব সমস্যায় পশ্চিমা দেশগুলোর রাজনীতিবিদদের সমালোচনা অর্থহীন।
|