জাতিসংঘ ১৫ জুলাই সুদান থেকে কেন্দ্রীয় নয় এমন বিভাগগুলোর কর্মীদেরকে সরিয়ে নিতে শুরু করেছে।
এদিন জাতিসংঘের সহকারী মুখপাত্র মারিয়ে ওকাবে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সুদানের পরিস্থিতি অবনিত জাতিসংঘের এ ব্যবস্থা গ্রহণের কারণ। কর্মসূচী অনুযায়ী ২শো জাতিসংঘের কর্মকে সুদান থেকে প্রত্যাহার করা হবে। কিন্তু তিনি আরো বলেন, সুদানে জাতিসংঘের সবগুলো শান্তি রক্ষ কর্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন ১৫ জুলাই বার্লিনে জার্মানীর প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ঞ্জেলা মার্কেলের সঙ্গে বৈঠকের পর বলেন, সুদান সরকারের উচিত ব্যবস্থা নিয়ে জাতিসংঘের শান্তি রক্ষী কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বর্তমানে ১৬হাজার আন্তর্জাতিক মানবিক সাহায্যকারী সুদানে শরণার্থীদেরকে সাহায্য দিচ্ছেন।
এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাবলিউ বুশ জোর দিয়ে বলেন, জাতিসংঘ সুদান দারফরের সংঘর্ষ নিরসনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তিনি জাতিসংঘ ও সুদান সরকারের প্রতি দারফুরে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর সমস্যায় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, যদি সুদান সরকার দারফুরের সহিংস তত্পরতা বন্ধ না করে তাহলে বিভিন্ন শাস্তি মুখোমুখি হতে হবে।
ছাই ইউয়ে
|