v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2008-06-19 17:09:02    
চীন-মার্কিন চতুর্থ কৌশলগত অর্থনৈতিক সংলাপ শেষ

cri
    চীন-মার্কিন চতুর্থ কৌশলগত অর্থনৈতিক সংলাপ ১৮ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড রাজ্যের রাজধানী অ্যানাপোলিসে শেষ হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশ এদিন বিকেলে ওয়াশিংটনে চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওয়াং ছি শান এবং চীনের প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বুশ সংলাপের সফলতায় অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, এবারের সংলাপের ফলাফলে চীন-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্ক উন্নয়নের ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

    চীনের প্রেসিডেন্ট হু চিন থাওয়ের বিশেষ প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রীয় পরিষদের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওয়াং ছি শান এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের প্রতিনিধি ও অর্থমন্ত্রী হেনরি পলসন সমাপনী অনুষ্ঠানে বলেন, এবারের সংলাপে বেশ কিছু ফলাফল অর্জিত হয়েছে। ওয়াং ছি শান বলেন, সংলাপের মাধ্যমে দু'দেশের পারস্পরিক সমঝোতা ও কৌশলগত আস্থা বেড়েছে। দু'পক্ষের উচিত সম্মিলিত সংলাপের পরবর্তী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা, দু'দেশের আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা গভীর করা এবং দু'দেশের গঠনমূলক সহযোগিতার সম্পর্ক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যাতে দু'দেশের জনগণের জন্য আরো বেশি কল্যাণ বয়ে আনা যায়। পলসন বলেন, তিনি আশা করেন, দু'দেশ স্থায়ী সহযোগিতা বজায় রেখে দু'দেশের অভিন্ন স্বার্থের জন্য চেষ্টা করবে।

    চীনের অর্থ মন্ত্রণালের সহকারী-মন্ত্রী চু কুয়াং ইয়াও ১৮ জুন বিকেলে চীনের প্রতিনিধি দলের প্রেস ব্রিফিংয়ে ওয়াং ছি শান এবং চীনের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বুশের বৈঠকের প্রধান বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করেছেন। সাক্ষাত্কালে বুশ বলেন, এবারের সংলাপে অর্জিত সাফল্য, বিশেষ করে দু'পক্ষের স্বাক্ষরিত "চীন-মার্কিন জ্বালানী পরিবেশ সম্পর্কিত দশ বছরের সহযোগিতার কাঠামো" এবং দ্বিপক্ষীয় পুঁজি বিনিয়োগ সংরক্ষণ চুক্তি অনুমোদন আলোচনা হচ্ছে স্থায়ী ও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। বুশ বলেন, চীন-মার্কিন কৌশলগত অর্থনৈতিক সংলাপ অব্যাহত রাখা উচিত। এটি হচ্ছে দু'দেশের স্বার্থের ভিত্তি। (লিলি)