"১১ সেপ্টেস্বর " সন্ত্রাসী ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযুক্ত সন্দেহভাজন কুয়েতের নাগরিক খালিদ শেখ মোহম্মেদকে ৫ জুন যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবন্দী আদালতে বিচার করা হয়েছে। আদালতে সে বলেছে , এ ধরনের বিচার সে মেনে নেবে না। আদালতের রায়ে অন্য তিন জনকে অবিলম্বে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে ।
গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ৫ জন সন্দেহভাজনকে কিউবার গুয়ান্তানামোতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর কারাগারের যুদ্ধবন্দী আদালতে বিচারের সিদ্ধান্ত নেয়। ৫ জুন প্রথম বারের মত । খালিদ শেখ মোহম্মদ ছাড়া, বিমান ছিনতাইকারী ও "আল কায়েদার" নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগকারী খালিদ শেখ মোহাম্মদের ভাতিজা আলী-আবদাল আল-আজিজ আলী, আলীর সহকারী মুস্তাফা আল-হাওসাওই ও বিমান ছিনতাইকারীকে বাছাই ও প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পালন করা ওয়ালিদ বিন আত্তাশকে জেরা করা হয়েছে।
খালিদ শেখ মোহাম্মদ ও রামজি বিনালশিভ বলেছে, এটা কোন প্রকৃত বিচার নয়। তারা এ ধরনের বিচার গ্রহণ করতে পারে না এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর নিযুক্ত সাফাই সাক্ষী বিচারপতীকেও তারা গ্রহণ করবে না। গোপনে ৫ বছরেরও বেশী সময় আটকে রাখা ও মারধোরের পর তারা এখন মৃত্যু ছাড়া আর কিছুই চায় না।
|