সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘন ঘন ভূমিকম্প ঘটেছে। এর মধ্যে গুরুতর হতাহত ভূমিকম্পের মধ্যে রয়েছেঃ
২০০৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারী, চীনের সিন চিয়াং উইগুর জাতি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের চিয়া শি বা ছু-তে রিক্টার স্কেলে ৬.৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ২শ' ৬৮জন নিহত হয়।
২১ মে উত্তর আলজেরিয়ায় রিক্টার স্কেলে ৬.২ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ২ হাজার ৩শ' জন নিহত এবং ১০ হাজারেরও বেশি আহত হয়।
২৬ ডিসেম্বর দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের কার্মান প্রদেশের বাম অঞ্চলের রিক্টার স্কেলে ৬.৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ২৬ হাজার লোক নিহত হয়।
২০০৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারী উত্তর মরক্কোর একটি অঞ্চলে রিক্টার স্কেলে ৬.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৬শ' ২৮জন নিহত এবং ৯শ' ২৬জন আহত হয়।
২৬ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের কাছাকাছি সমুদ্রে রিক্টার স্কেলে ৭.৯ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ্বাস বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে সম্পর্কিত। ২ লাখেরও বেশি মানুষ এতে নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে এবং দশ-বারো হাজার মানুষ গৃহহীন হয়।
২০০৫ সালের ২২ ফেব্রুয়ারী দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের কার্মান প্রদেশের জারান্ড শহরে রিক্টার স্কেলে ৬.৪ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৬শধাতিক নিহত এবং প্রায় ১ হাজার জন আহত হয়।
২৮ মার্চ ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের কাছাকাছি সমুদ্রে রিক্টার স্কেলে ৮.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৯শতাধিক লোক নিহত হয়।
৮ অক্টোবর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর অঞ্চলে রিক্টার স্কেলে ৭.৬ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৭৩ হাজার নিহত ও দশ-বারো লাখ লোক গৃহহীন হয়।
২০০৬ সালের ২৭ মে, ইন্দোনেশিয়ার ইয়োগিয়াকারটা ও মধ্য জাভা অঞ্চলে রিক্টার স্কেলে ৫.৯ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৬ হাজার নিহত, প্রায় ২০ হাজার আহত এবং ২ লাখ লোক গৃহহীন হয়।
১৭ জুলাই ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমের সামুদ্রিক অঞ্চলে রিক্টার স্কেলে ৭.৩ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ্বাসে ৬শ' ৫৪ জন নিহত ৩শ' ২৯জন নিখোঁজ, ৯শ' ৭৮জন আহত এবং প্রায় ১ লাখ লোক গৃহহীন হয়।–খোং
|