১৯ থেকে ২১ মে পযর্ন্ত সারা চীনে শোক দিবস পালিত হয়েছে। এ সময় বিদেশে চীনের সকল সংস্থায় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। চীনা দূতাবাস ও কনসিলারগুলোতে শোক প্রকাশের খাতা রাখা হয়। বেশ কয়েকটি দেশের নেতা ও বিভিন্ন মহলের ব্যক্তিরা এবং অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূতগত চীনা দূতাবাসে গিয়ে সিচুয়ান প্রদেশের ওয়েছুয়ান ভূমিকম্পে নিহতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন।
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশাররফ, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোর্জ, বুরুনডির প্রেসিডেন্ট পিয়েরে রুনজিজা, ক্রোয়েসিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী স্যামুয়েল হিন্ডস, মরিওসাসের প্রেসিডেন্ট এ্যানেরুড জাগনুথ, পেরুর প্রেসিডেন্ট এ্যালান গার্সিয়া , রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট ট্রায়ান বাসেস্কু , মার্কিন প্রেসিডেন্ট জজ ডাব্লিও বুশ সহ আরও কয়েকটি দেশের শীর্ষ নেতা চীনা দূতাবাসে গিয়ে ভূমিকম্পে নিহতের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি মিন বো নিহতের প্রতি পুস্পমাল্য অর্পণ করেছেন। ২১ মে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুকুদা ইযাসুয়ো চীনা দূতাবাসে সিচুয়ান ভূমিকম্পে নিহতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন ।
অন্য দিকে জাতি সংঘ মহা সচিব জাতি সংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি দলের থাকার জায়গায় নিহতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, বিরাট সংর্ঘষের সামনে বিশ্ব সম্প্রদায় মহান চীনা জনগণের সঙ্গে দাঁড়াবো। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহা পরিচালক ফন ফু জেন ২০ মে জেনিভায় চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি দলের থাকার জায়গায় মিচুয়ান ভূমিকম্পে নিহতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন। চীনের ত্রাণ কাজে যে উচ্চ কার্যকরিতা ও স্পষ্টতা দেখা দিয়েছে তিনি তার প্রসংশা করেন। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির চেয়ারম্যান জ্যাকস ব্যুগ লসানে সুইল্যান্ডে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন । তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অলিম্পিক ক্রীড়া চীনের দুর্গতদের সঙ্গে থাকবে।
আরেক খবরে জানা গেছে, পেরু , উত্তর কোরিয়া ও ঠাংগা
১৯ মে জাতীয় শোক দিবস বলে জানিয়েছে ।
|