প্রাচীন প্রথা ভেঙে দিয়ে তিব্বতে বেশ কয়েকজন নারী তিব্বতী চিকিত্সা বিশেষজ্ঞ ঐতিহ্যবাহী চিকিত্সায় বড় ভূমিকা পালন করছেন। পুরনো তিব্বতে প্র্রথা চারু ছিল 'নারী ও কুকুর তিব্বতী ঔষধ উত্পাদন প্রক্রিয়ায়' যুক্ত হতে পারবে না। প্রাচীন এই প্রথা ভেঙে দিয়ে নারীরা তিব্বতের চিকিত্সা ও ঔষধ ক্ষেত্রে দিন দিন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিব্বতী চিকিত্সা ও ঔষধ ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ অনেক বেড়েছে। আগে কেবল পুরুষরাই এ ক্ষেত্রে কাজ করতে পারতেন। তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের তিব্বতী চিকিত্সা ইনস্টিটিউটের মাস্টার্স কোর্স অনেক নারী মাস্টার ডিগ্রিধারী গড়ে তুলেছে।
বর্তমানে ৪৪ বছর বয়সী ইন মুন ছাও হচ্ছেন তিব্বতী চিকিত্সা ইনস্টিটিউটের প্রথম গ্রুপের নারী মাস্টার্সধারীদের অন্যতম। তিনি কানসু প্রদেশের একটি গরীব গ্রামীণ পরিবারের মেয়ে। কঠোর পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে তিনি তিব্বতী চিকিত্সা ইতিহাসে প্রথম নারী মাস্টার্স ধারীদের একজনে পরিণত হয়েছেন।
তিব্বতী চিকিত্সা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক নিমা সারিং বলেন, নারী চিকিত্সা ও ঔষধ বিশেষজ্ঞদের আবির্ভাবে তিব্বতী চিকিত্সা ও ঔষধের ইতিহাস বদলে গেছে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|