বহু কৃষক ও পশুপালক তিব্বতের উন্নয়নের সুফল পেয়েছেন। সম্প্রতি চীনের তিব্বত স্বায়ত্তশাসতি অঞ্চলের দারিদ্র্য বিমোচন কার্যালয়ের উপপরিচালক ওয়াং চিয়ান সংবাদদাতাকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ১৯৫৯ সালে তিব্বতের গণতান্ত্রিক সংস্কারের পর, হাজার হাজার ক্রীতদাস মুক্তি পেয়েছে। তিব্বতী কৃষক ও পশুপালকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য চীন সরকার ধারাবাহিক উপযুক্ত নীতি-মালা নির্ধারণ করেছে। ২০০৭ সালে তিব্বতী কৃষক ও পশুপালকরা অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছল অবস্থায় কাটিয়েছেন। ২০১০ সাল নাগাদ তিব্বতী কৃষক ও পশুপালকদের মাথা পিছু আয় সারা দেশের মাঝারী মানে পোঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, নতুন তিব্বতের উন্নয়ন কার্যকরভাবে বহু কৃষক ও পশুপালকের জন্য কল্যানের মাত্রা বেড়েছে। তিব্বত বিষয় দিকে চালু করা বিশেষ দারিদ্র্য বিমোচন নীতি-মালা কৃষক ও পশুপালকদের লাভবান করার সুনিশ্চিত করেছে। --ওয়াং হাইমান
|