চীনে জার্মানীর সাবেক রাষ্ট্রদূত কনরাড সেইটজ সম্প্রতি জার্মানীর " সুয়েদাচে জেইটুং" পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে চীনের ওপর একপেশে খবর ছাপার জন্যে জার্মানীর কোনো কোনো গণমাধ্যমের সমালোচনা করেছেন । যার ফলে জার্মানীর পাঠকরা সার্বিকভাবে চীনের অর্জিত বিরাট অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারছেন না । তিনি বলেন , চীন এখন পরিবেশবান্ধব অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ন্যায়সংগত সমাজ গঠনের চেষ্টা করছে । তবে জার্মানীতে কতজন লোক চীনের এসব অগ্রগতি সম্পর্কে খবর রাখেন ?

    সম্প্রতি জার্নানীর " ফ্রান্কফুটের আলজেমিন জেইটুং" পত্রিকায় জার্মানীর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র থোমাসের একটি চিঠি প্রকাশিত হয়েছে। এ চিঠেতে থোমাস লিখেছেন , শাংহাইতে অবস্থানরত জার্মানীর একজন ছাত্র হিসেবে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে চীনকে দেখার সুযোগ হয়েছে তার । বিশেষ করে তিনি তিব্বতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন । তিনি বলেন , সংখ্যালঘু জাতিগুলোকে সাহায্য করার জন্যে চীন সরকার অনেক কিছু করেছে ।

    মার্কিন রান্ড গবেষণা ও উন্নয়ন কর্পোরেশনের আন্তর্জাতিক নীতি বিষয়ক বিশ্লেষক নোর্মান ডি লেভিন সম্প্রতি সংবাদদাকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে বলেছেন , বর্তমানে বিশ্বে এমন একটি দেশও নেই , যে দেশ চীনের সংগে তার স্বাভাবিক সম্পর্কের ক্ষুণ্ণ করে চীনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চায় । তিনি বলেন , এমনি করলে কোনো আশাপ্রদ ফল হবে না ।