বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, প্রচুর গরু ও ছাগল হলো কান সু 'র দক্ষিণাঞ্চলীয় তৃণভূমির মনোরম দৃশ্য। আরও বেশি তিব্বতী লোকের ধনী হওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার কৃষি ও পশুপালন ক্ষেত্রে পরস্পরের পরিপুরক পদ্ধতি চালু করেছে এবং এর ফলে আরও বেশি লোকের জন্য তা থেকে কল্যাণকর হয়েছে ।
লুছু জেলার পশুপালন ব্যুরোর প্রধান ওয়াং চাং মিং বলেন, লুছুতে বিশেষ ঘাস খাওয়া গরু ছাগলের খামার মোট ৩টি রয়েছে। গরু ছাগলের উপযোগী ঘর নির্মাণসহ বিভিন্ন অবকাঠামো সরকারের পুঁজি বিনিয়োগে নির্মাণ করা হয়েছে । পশুপালকরা শুধু ছাগল ও গরু পশুপালন করে এখানে ঘাস খাওয়ায় । এ সব খামার পশুপালকদের জনপ্রিয়তা পেয়েছে ।
কাননান তিব্বতী স্বায়ত্তশাসিত বিভাগ কানসু প্রদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত। ছিংহাই এবং সিছুয়ান প্রদেশ সংলগ্নে ,এ অঞ্চলের আয়তন ৪৫ হাজার বর্গকিলোমিটার। মোট লোক সংখ্যা ৬.৮ লাখ , এর মধ্যে তিব্বতী লোকসংখ্যা ৫১ শতাংশ । আরও বেশি তিব্বতী লোকের ধনী হওয়া এবং তৃণভূমি সংরক্ষণের জন্য ২০০৪ সালে স্থানীয় সরকার কৃষি ও পশুপালনের ক্ষেত্রে সম্মিলিত উন্নয়নের পদ্ধতি নির্ধারণ করেছে। এর বৈশিষ্ট্য হল এ অঞ্চলের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন আধুনিক পশুপালন পদ্ধতি। এ ছাড়া কৃষি এলাকার চাষবাসের পদ্ধতির পরিবর্তন করে দুটি ক্ষেত্রের কার্যকারিতাকে উন্নত করা হয়েছে।
কাননান তিব্বতী স্বায়ত্তশাসিত বিভাগের পশুপালন ব্যুরোর প্রধান তুং চেন কুও বলেন , কয়েক বছরের উন্নয়নের মাধ্যমে এখানে নানা ধরনের উদ্ভিদ চাষ করা কৃষি পরিবারের সংখ্যা এখন ৬২৫২টি । তাদের প্রত্যেকের বার্ষিক আয় ১৫ হাজার ইউয়ানেরও বেশি। (ছাও ইয়ান হুয়া)
|