সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিব্বতের বিভিন্ন পর্যায়ের বহুমুখী শিক্ষার দ্রুত উন্নয়ন হচ্ছে। তিব্বতে ৯ বছরব্যাপী বাধ্যতামূলক শিক্ষা এবং তরুণ-তরুণী ও প্রবীণদের নিরক্ষরতা দূরীকরণের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হয়েছে।
২০০৭ সালের শেষ নাগাদ তিব্বতের প্রায় ৯৮ শতাংশ শিশু প্রাথমিক স্কুলে লেখাপড়া করেছিল। ৯০ শতাংশেরও বেশি শিশু নয় বছরব্যাপী বাধ্যতামূলক শিক্ষা গ্রহণ করেছে। সারা অঞ্চলে নিরক্ষরতা দূরীকরণের হার ৯৭ শতাংশে পৌঁছেছে।
সংস্কার ও মুক্তদ্বার নীতি বাস্তবায়নের পর থেকে চীনের কেন্দ্রীয় সরকার তিব্বতের শিক্ষা ক্ষেত্রে বরাদ্দের মাত্রা দিন দিন বাড়িয়েছে। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল থেকে পর্যন্ত তিব্বতের শিক্ষা খাতে চীনের বরাদ্দ ২৩৫ কোটি রেনমিনপিতে দাঁড়িয়েছে। "দেশের দরিদ্র অঞ্চলে বাধ্যতামূলক শিক্ষা প্রকল্প" এবং "প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের ঝুঁকিপূর্ণ স্কুল মেরামত প্রকল্পে"তিব্বতের বিভিন্ন পর্যায়ের নানা ধরণের স্কুলের অবকাঠামোয় বিপুল উন্নয়ন করা হয়েছে। ত ছাড়া, তিব্বতের কৃষক ও পশু পালকদের ছেলেমেয়েরা বিনা খরচে খাবার, আবাসন ও লেখাপড়ার সুবিধা উপভোগ করছে। (লিলি)
|