'কুয়াংমিং ডেইলি' পত্রিকা ১৭ এপ্রিল চীনের তিব্বতী গবেষণা কেন্দ্রের ধর্ম গবেষণা বিভাগের পরিচালক চেং তুইয়ের লেখা নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। নিবন্ধে দালাই চক্রের জীবন্ত বুদ্ধ পুনরবর্তনের কাজে হস্তক্ষেপের বিষয়টি উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
নিবন্ধে বলা হয়েছে, জীবন্ত বুদ্ধের পুনরবর্তন হচ্ছে তিব্বতের ইতিহাসে এক নির্দিষ্ট পর্যায়ে প্রবেশের পর আর্বিভূত ধর্ম ও রাজনীতির সম্মিলিত ফলাফল। তিব্বতের বৌদ্ধ ধর্মের জীববন্ত বুদ্ধের পুনরবর্তন ব্যবস্থা উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় ধাপে ধাপে লামাবাদের বৈশিষ্ট্যময় ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক নিয়ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০ শতাব্দীর ৮০'র দশক থেকে তিব্বতের বৌদ্ধ ধর্মের জীবন্ত বুদ্ধ পুনরবর্তন ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের পর এর ওপর দালাই চক্রের হস্তক্ষেপ ও ক্ষুন্ন করার তত্পরতা কখনো বন্ধ হয় নি। ১৯৯৫ সালে দালাই স্বদেশকে বিচ্ছিন্ন করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে ভারতে তথাকথিত পানছেনকে পুনরবর্তনকারী শিশু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রকাশ্যে ঐতিহাসিক নিয়ম এবং দশম পানছেনের চূড়ান্ত ইচ্ছাকে লঙ্ঘন করেছেন এবং ধমীয় নিয়মকে পদদলিত করেছেন। তাঁর কার্যকলাপ চীনের তিব্বতের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করেছে এবং গুরুতরভাবে পানছেনের পুনরবর্তন কাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, দালাই চক্র বৌদ্ধ ধর্মের মৌলিক বিধান লঙ্ঘন করেছে। তারা হচ্ছে তিব্বতের বৌদ্ধ ধর্মের স্বাভাবিক শৃঙ্খলা বিনাশকারী (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|