চীনের জাতীয় সিনহুয়া বার্তা সংস্থা ২১ মার্চ লাসায় যা ঘটেছিল তার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, এখন এটা প্রমাণিত সত্য যে দালাই গোষ্ঠী এসব ঘটনা ঘটিয়েছে।
খবরে বলা হয়, ৪ জানুয়ারি দালাই গোষ্ঠীর ৫টি চরমপন্থী দল ইন্টারনেটের মাধ্যমে "তিব্বতী বিদ্রোহ"এর আহ্বান জানায়। এর সঙ্গে সঙ্গে দালাই গোষ্ঠী বিদেশ থেকে "তিব্বতে প্রবেশ আন্দোলন" শুরু করে। ৭ ফেব্রুয়ারি দালাই গোষ্ঠীর নির্বাসিত সরকারের স্পীকার কা মা চস্পেল জানান, ২০০৮ অলিম্পিক উপলক্ষ্যে বিভিন্ন তত্পরতার মাধ্যমে চীন সরকারকে তিব্বতের স্বাধীনতার অনুমোদন দিতে বাধ্য করা হবে। ১০ মার্চ থেকে দালাই গোষ্ঠী ইমেইলের মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে তাদের বিছিন্নতাবাদী লক্ষ্য বাস্তবায়নের অপচেষ্টা চালাতে শুরু করে।
১৯৫৯ সালের বিদ্রোহ ব্যর্থ হওয়ার পর দালাই গোষ্ঠী বিদেশে নির্বাসন থেকে তাদের বিছিন্নতার অপচেষ্টা অব্যাহত রাখে। তারা বিভিন্ন পদ্ধতিতে দেশের বিছিন্নতাবাদীদের কাছে তিব্বতে গোলোযোগ সৃষ্টির আহ্বান জানিয়ে আসছে। (ইয়াং ওয়েই মিং)
|