ছিংহাই প্রদেশ গ্রামীণ পাঠাগার নির্মাণ প্রকল্প চালু করবে। এতে কৃষি ও পশু পালন এলাকার জনগণের বই পড়ার সমস্যা কেটে যাবে।
জানা গেছে, এই প্রকল্পকে সরকারের নতুন গ্রামাঞ্চল নির্মাণ কাজ জোরদার, কৃষক ও পশু পালকদের বিচিত্র মানসিক ও সাংস্কৃতিক চাহিদা পূরণ এবং ছিংহাই প্রদেশের গ্রামাঞ্চলের পশু পালন এলাকার অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১০ সাল পর্যন্ত সারা প্রদেশের গ্রামীণ পশু পালন এলাকায় ১৮৫০টি গ্রামীণ পাঠাগার এবং ২০২০ সাল পর্যন্ত সকল প্রশাসনিক গ্রামে পাঠাগার নির্মাণের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা হবে।
*ফু চিয়ান প্রদেশের খাদ্য ও ওষুধ তত্ত্বাবধান ব্যবস্থাপনা ব্যুরো সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ফু চিয়ান প্রদেশ অব্যাহতভাবে গ্রামাঞ্চলের ওষুধ তত্ত্বাবধান ও সরবরাহ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠারকাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এ পর্যন্ত ৯৭.৮ শতাংশ গ্রামে এ দুই ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
*হোনান প্রদেশের স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে জানা গেছে, চলতি বছর সেখানকার চীনা চিকিত্সা বিষয়ক বিখ্যাত হাসপাতালের চিকিত্সক এবং অন্যান্য বিখ্যাত চিকিত্সকদেরকে প্রশিক্ষন দেবে এবং গ্রামীণ কমিউনিটি পরিবারে চীনা চিকিত্সা জনপ্রিয় করে তোলার কাজ এগিয়ে নেবে।
বর্তমানে হোনান প্রদেশে মোট ২৪২টি চীনা চিকিত্সা হাসপাতাল রয়েছে এবং চীনা চিকিত্সার সঙ্গে জড়িত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার, যা সারা দেশে সর্বোচ্চ।
হোনান প্রদেশের স্বাস্থ্য দপ্তরের উপ-পরিচালক সিয়া চুছাং জানিয়েছেন, ২০১০ সাল পর্যন্ত সারা প্রদেশের মহকুমা ক্লিনিকে এবং কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রেগুলোতে চীনা চিকিত্সা বিভাগ নির্মিত হবে। তখন গ্রামাঞ্চলের ক্লিনিক এবং কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলো মৌলিক চীনা চিকিত্সা সেবা দিতে পারবে। (লিলি)
|