ছিংহাই-তিব্বত রেলপথ সাফল্যের সঙ্গে চালু হওয়ার ফলে তিব্বতের প্রতি যেমন প্রচুর পর্যটকের আকর্ষণ বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি মূল্যবান খনিজ পানির উন্নয়নের সম্ভবানাও সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি তিব্বত স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চলের জমি ও খনিজ জরিপ উন্নয়ন ব্যুরোর সংশ্লিষ্ট একজন প্রধান কর্মকর্তা পেইচিংয়ে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, তিব্বতে বিপুল পরিমাণ বহু ধরণের হিমবাজনিত খনিজ পানি সম্পদ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অত্যন্ত দুর্লভ সম্পদ । দীর্ঘদিন ধরে অর্থ ও পরিবহণের সংকটের কারণে বিশ্বব্যাপী পর্যায়ের এসব খনিজ পানিসম্পদের কার্যকর উন্নয়ন ও ব্যবহার করা যায়নি। ছিংহাই-তিব্বত রেলপথ চালু হওয়ার ফলে এ অবস্থার এখন উন্নতি হয়েছে।
জানা গেছে, এর আগে, বৈজ্ঞানিক কর্মীরা থাং কু লা পাহাড়ের দক্ষিণ সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ৫ হাজার ১০০ মিটার উচুতে এ বহু ধরণের বহু হিমাবাজনিত খনিজ পানির খোঁজ পেয়েছেন। সংশ্লিষ্ট যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার ফলে এটি এখন বিশ্বের বিভিন্ন খনিজ পানির গুণগত মানের সম্মানের হয়েছে। । এখন হংকংয়ের একটি কোম্পানি ৫০ কোটি ইউয়ানের ব্যয় করে সাফল্যের সঙ্গে " ৫১০০ প্রকারের খনিজ পানি"র ওপর গবেষণা করছে। এ পর্যন্ত এটিও হচ্ছে লাসায় বাণিজ্য খাতগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ।--ওয়াং হাইমান
|