v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2008-02-22 13:35:30    
সিনচিয়াংয়ে নির্দিষ্ট সময়ের দু'বছর আগেই এক লাখ কৃষক ও পশুপালককে বিদ্যুতের আওতায় আনার লক্ষ্য বাস্তবায়ন

cri
    সিনচিয়াং-এর বিদ্যুত্ কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, এক বছরেরও বেশি সময়ের চেষ্টায় সিনচিয়াং-এর বিদ্যুতবিহীন অঞ্চলের ২০ হাজারেরও বেশি পরিবারের এক লক্ষাধিক কৃষক ও পশুপালকের বিদ্যুত্ সমস্যার সমাধান হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের দু'বছর আগেই এই প্রকল্পের শেষ হয়েছে।

    *সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কুয়াংসি চুয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের গ্রামীণ দোকানে কৃষকরা দেখেছেন, পণ্যদ্রব্যের দাম সস্তা এবং মানও বেশ উন্নত। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সারা দেশে "হাজার হাজার গ্রামে বাজার প্রকল্প"চালু হওয়ায় কৃষকরা উপকৃত হয়েছে।

    কুয়াংসি চুয়াং জাতির স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের বাণিজ্য দপ্তর থেকে জানা গেছে, ২০০৭ সালে কুয়াংসি গ্রামীণ দোকান গড়ে তোলার জন্য মোট ১৯ কোটি রেনমিনপি বরাদ্দ করে। এক কোটি কৃষক এতে উপকৃত হয়েছেন।

    কুয়াংসি চুয়াং জাতির স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের বাণিজ্য দপ্তরের উপ-পরিচালক সিয়োং চিয়াচুন বলেন, ২০০৮ সালে কুয়াংসি আরো ২০০০ গ্রামীণ দোকান সংস্কার ও নির্মাণ করবে। পাশাপাশি অব্যাহতভাবে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে সহযোগিতা করে গ্রামীণ দোকানের সেবার আওতা সম্প্রসারণ করবে।

    *গত পাঁচ বছরের মধ্যে কৃষি, গ্রাম ও কৃষক ক্ষেত্রে তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের বরাদ্দ ১৬.৫ বিলিয়ন রেনমিনপিতে দাঁড়িয়েছে। কৃষক ও পশুপালকদের উত্পাদন ও জীবনযাপনের মান স্পষ্টভাবেই বেড়েছে। তাদের আয়ও বেড়েছে বিপুল। তিব্বতের ঐতিহ্যবাহী কৃষি ও পশুপালন শিল্প ধাপে ধাপে আধুনিক হচ্ছে।

    *চলতি বছর কানসু প্রদেশ গ্রামাঞ্চলের ১০ হাজার কিলোমিটার সড়ক নতুনভাবে নির্মাণ কিংবা সংস্কার করবে। পাশাপাশি মহকুমায় ১৫০টি টার্মিনাল এবং প্রাশাসনিক গ্রামে ১৫০০টি বাস স্টপেজ স্থাপন করা হবে।

    কাসু প্রদেশের গভর্ণর সুই শৌশেং বলেন, গ্রামাঞ্চলের সড়ক এবং টার্মিনাল নির্মাণ ২০০৮ সালে সরকারের প্রধান কাজ। (লিলি)