v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2008-01-25 18:18:42    
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি

cri

নিকোলাস সারকোজি ১৯৫৫ সালের ২৮ জানুয়ারী প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্যারিস দশম বিশ্ববিদ্যালয় ও প্যারিস রাজনৈতিক একাডেমিতে লেখাপড়া করেন। তিনি আইন বিষয়ে মাস্টার ডিগ্রী লাভ করেন। এররপর একজন আইনজিবি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।

১৯৭৭ সালে ২২ বছর বয়সী সারকোজি রাজনৈতিক আত্গণে প্রবেশ করেন। ১৯৮৩ সালে তিনি প্যারিসের উপকন্ঠে নেই শহরের মেয়র নির্বাচিত হন। তিনি ফ্রান্সের ইতিহাসে সবচেয়ে তরুণ মেয়র ছিলেন। ১৯৮৮ সালে সারকোজি ফ্রান্সের পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে তিনি অর্থ মন্ত্রী ও সরকারের মুখপাত্র ছিলেন। ২০০২ সালের মে মাসে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ২০০৪ সালের ২৮ নভেম্বর গারকোজি ফ্রান্স ইউএমপির (Union for a Popular Movement) চেয়ারম্যান নির্বচিত হন। ২০০৪ সালের এপ্রিল থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত তিনি অর্থ ও শিল্প মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৫ সালের মে মাসে তিনি পুনরায় স্বরাস্ট্র মন্ত্রী নিযুক্ত হন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময় নিকোলাই সারকোজি 'জন নিরাপত্তা আইনের' খসড়া উত্থাপন করেন। এর মাধ্যমে সারা দেশের সামাজিক নিরাপত্তা কিছু জোরদার হয়। তিনি অর্থ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময় বাস্তব ব্যবস্থা নেন। এর মধ্যে দিয়ে ফ্রান্সের অর্থনীতি ইতিবাচক সাফল্য অর্জিত হয়।

২০০৭ সালের জানুয়ারী মাসে সারকোজি ইউএমপির প্রার্থী হিসেবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন। মার্চ মাসে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেন। জ্যাক শিরাক নির্বাচনে অংশ না নেয়ার কথা ঘোষণার পর সকোজিকে সমর্থন দিয়ে দেন। নির্বাচনে সারকোজি ফ্রান্সে ব্যাপক চাকরিচ্যুতি ও

জীপনযাত্রার মান অবলতির সমস্যাকে সামনে এনে এর প্রতিকারে ধারাবাহিক নতুন নীতি ও অত্গীকার তুলে ধরেন। বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে তিনি ফ্রান্সের স্বাধীন ও স্বতন্ত্র বৃহত শক্তিধর দেশের অবস্থান নিশ্চিত করার অত্গীকার করেন। তাঁর বাস্তব ও কার্যকর নীতি ও ফ্রান্সের বেশির ভাগ ভোটদাতার মন জয় করে। তিনি নির্বাচনে বিজয়ী হন। ১৬ মে সারকোজি আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেন।

তাঁর তিনটি ছেলে মেয়ে রয়েছে।

সারকোজি ১৯৯১, ১৯৯৫ ও ২০০৪ সালে চীন সফর করেন। ২০০৭ সালের নভেম্বর মাসে তিনি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট হিসেবে চীন সফর করেন।

ছাই ইউয়ে