v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2008-01-11 15:21:05    
২০১০ সালে চীনের ৮০ শতাংশ গ্রামে ও মহকুমায় চেইন স্টোর থাকবে

cri
    চীনের বাণিজমন্ত্রীর সহকারী হুয়াং হাই সম্প্রতি জনিয়েছেন, ২০১০ সালে চীনের ৮০ শতাংশ গ্রাম ও মহকুমায় চেইন স্টোর থাকবে।

    কৃষকদেরকে মানসম্মত ও সস্তা পণ্য কেনা নিশ্চিত করার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ২০০৫ সাল থেকে "দশ বারো গ্রামে বাজার স্থাপন প্রকল্প" নামের একটি কল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করেছে।

    *অন্তর্মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের নাগরিক ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে জানা গেছে, অন্তর্মঙ্গোলিয়ার গ্রামাঞ্চলে চিকিত্সামূলক ত্রাণ ব্যবস্থা চালু হওয়ার তিন বছরে দশ-বারো লাখ দরিদ্র লোক উপকৃত হয়েছে।

    *দ্বিতীয় বারের মতো কেনসু প্রদেশের ২০টি দ্রুতগতির গাড়ি এই প্রদেশের ১৩টি শহরের ২০টিরও বেশি জেলায় গিয়ে সেখানকার দরিদ্র গ্রামীণ নারী ও শিশুদেরকে ঔষুধ দিয়েছে।

    পশ্চিম চীনে অবস্থিত কেনসু প্রদেশের অর্থনীতি খুব উন্নত নয়। সেখানে অনেক দরিদ্র গ্রামীণ নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্যের অবস্থা উদ্বেগজনক।

    *যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, আগামী দশ বছরে ভারতের ধানের উত্পাদন এক কোটি ৬৩ লাখ টন বাড়বে। ফলে ভারতের ধানের উত্পাদন পরিমাণের বৃদ্ধি বিশ্বে সবচেয়ে বেশি হবে।

    *বর্তমান ফুচিয়ান প্রদেশের ছুয়ানচৌ শহরে অনুষ্ঠিত "প্রতিটি গ্রামে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের অবস্থান" প্রকল্প তৃণমূল পর্যায়ে চাকরি করার ব্যাপারে অনেক ছাত্র-ছাত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। পরিকল্পনা অনুসারে ২০১০ সালে ছুয়ানচৌ শহরের প্রতিটি গ্রাম এবং সম্প্রদায়ের তৃণমুলের ক্যাডার হিসেবে একজনের বেশি স্নাতক থাকার লক্ষ্য বাস্তবায়িত হবে।

    এ পর্যন্ত সারা শহরের ৭৬১টি গ্রামে বা সম্প্রদায়ে মোট ১১৩০ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক গ্রাম পর্যায়ের ক্যাডার হিসেবে চাকরি করছেন।

    *শানতুং প্রদেশের সরকারী দপ্তর থেকে জানা গেছে, ২০০৫ সালে নির্ধারিত তিন বছরে ব্যবহার প্রকল্পে প্রদেশের ৮০ শতাংশেরও বেশি গ্রামে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যকর কলের পানি ব্যবহার করার লক্ষ্য সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এতে বর্তমানে আরো ২ কোটি ৬০ লাখ লোক কলের পানি ব্যবহার করতে পারছেন। (লিলি)