পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শওকত আজিজ ৬ নভেম্বর মন্ত্রিসভার বৈঠকে বলেছেন, ৩ নভেম্বর থেকে সারা দেশে জরুরি পরিস্থিতি এবং একটি আপদকালীণ সংবিধান চালুর লক্ষ্য হচ্ছে দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল করা। বিশেষ করে, কেন্দ্র-শাসিত উপজাতি এলাকা এবং উত্তরপশ্চিম সীমান্তের কিছু এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা। এর পাশাপাশি আইন প্রণয়ন, বিচার ব্যবস্থা ও প্রশাসনের মধ্যে সুষম সম্পর্ক গড়ে তোলা।
ফিলিস্তিন সরকারের তথ্য বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা প্রেসিডেন্ট মুশাররফের নেওয়া ব্যবস্থার প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে। তারা বিশ্বাস করে, এসব ব্যবস্থা গণতন্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনরুদ্ধার,প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দ্রুত সার্বিক গণতন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য সহায়ক হবে।(লিলু)
|