২০০৭ সালে চীনের ছুফু আন্তর্জাতিক কনফুসিয়াস সংস্কৃতি উত্সব সম্প্রতি কনফুসিয়াসের জন্মস্থান –চীনের সাংতুং প্রদেশের ছুফু শহরে শুরু হয়েছে । উত্সব চলাকালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবাসী চীনা ও বিদেশী চীনাদের কনফুসিয়াস সংস্কৃতি সপ্তাহ এবং চীনাদের কনফুসিয়াসের প্রতিশ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
উ ত্সবে যুক্তরাষ্ট্রের ডাক্তার কারলেস ও নাইজেরিয়ার শিক্ষাবিদ আলাইবেই জাতিসংঘ ইউনেস্কোর দ্বিতীয় কনফুসিয়াস শিক্ষা পুরষ্কার পেয়েছেন । তারা গণ শিক্ষা ও নিরক্ষরতা দূরীকরণে অবদান রেখেছেন ।
কনফুসিয়ানের শিক্ষা তত্ত্ব সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্মেলনও একই দিন ছুফুয়ে অনুষ্ঠিত হয় । জাপান , দক্ষিণ কোরিয়া , যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের হংকং ও ম্যাকাওয়ের প্রায় এক শ'জন পন্ডিত এ সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন । এ সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যে ,২০০৮ সাল থেকে প্রতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ছুফুয়ে কনফুসিয়াসের শিক্ষা তত্ত্ব সংক্রান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ।
**সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সদস্য দেশগুলোর চিত্রশিল্পীদের বিনিময় অনুষ্ঠান হানচৌ শহরে অনুষ্ঠিত
সম্প্রতি সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সদস্যদেশগুলোর চিত্রশিল্পীরা চীনের চেচিয়ান প্রদেশের হাইচৌ শহরে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক চিত্রশিল্প বিনিময় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। অনুষ্ঠান চলাকালে চিত্রশিল্পীরা তৈলচিত্র ও চীনের ঐতিহ্যিক চিত্র শৈলী অনুযায়ী পশ্চিম হ্রদ ও হানচৌয়ের অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের ছবি একেঁছেন । ২৫শে সেপ্টেম্বর চীনের ঐতিহ্যিক পূর্নিমা উত্সবের দিনে দেশ-বিদেশের শিল্পীরা একটি মহাসম্মিলনীর আয়োজন করেন । সম্মিলনীতে শিল্পীরা মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের সঙ্গে সঙ্গে সম্প্রীতিময় পরিবেশে মতবিনিময় করেন ।
এ অনুষ্ঠানের অবৈতনিক চেয়ারম্যান , চীনের চিত্রশিল্পী সমিতির চেয়ারম্যান চিন সান ই বলেছেন , যদিও শিল্পীদের ভাষা একই নয় , তবে শিল্পের ভাষা এক এবং শিল্পী এ অনুষ্ঠানে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা বাড়ানোর ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছেন ।
**ইসরাইলের বিখ্যাত চলচ্চিত্র তারকা গিলা আলমাগোরের একক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী শুরু
চীনের চলচ্চিত্র আর্কাইভ ও চীনে ইস্রাইল দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে ২০০৭সালের ইস্রাইলী চিত্রতারকা গিলা আলমাগোরের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ২৪শে সেপ্টেম্বর পেইচিংয়ে শুরু হয়েছে ।
গিলা আলমাগোরকে ইস্রাইলের সংস্কৃতির প্রতীক ও ইস্রাইলের চলচ্চিত্রের ফাস্ট লেডী বলে অভিহিত করা হয় । এ প্রদর্শনীতে তার অভিনিত আটটি চলচ্চিত্র দেখানো হয়েছে । এগুলোর মধ্যে তার জীবনী নিয়ে রচিত চলচ্চিত্র ' দ্যা সামার অব আভিয়া ' ১৯৮৯ সালে বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে গোল্ডেন বিয়ার পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল ।
চীনে এই প্রথমবারের মত ইস্রাইলের একক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হলো ।
|