চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিউ চিয়ান ছাও ২৩ জুলাই বলেছেন, চীন আশা করে, সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ সার্বজনীন আন্তর্জাতিক আইনের মৌলিক নীতির ভিত্তিতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আজারবাইজানের নাগোর্নো-কারাবাখ সমস্যা সমাধানের উপায় খুঁজে বের করবে।
নাগোর্নো-কারাবাখ অঞ্চল হচ্ছে আজারবাইজানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। সেখানকার অধিকাংশ লোকসংখ্যা হচ্ছে আর্মেনিয় জাতি'র। ১৯৯১ সালে নাগোর্নো-কারাবাখ স্বাধীনতা ঘোষণা করে, কিন্তু আর্মেনিয়া ছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাকে স্বীকার করে নি। এখন আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া নাগোর্নো-কারাবাখের অধিকারী সমস্যা নিয়ে অচলাবস্থায় পড়েছে।
১৯ জুলাই নাগোর্নো-কারাবাখ অঞ্চলে "প্রেসিডেন্ট নির্বাচন" অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে লিউ চিয়ান ছাও বলেছেন, চীন সরকার আজারবাইজান প্রজাতন্ত্রের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও ভূভাগের অখন্ডতাকে সম্মান করে এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের গৃহীত নাগোর্নো-কারাবাখ সমস্যা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত সমর্থন করে। চীন আশা করে, সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ সার্বজনীন আন্তর্জাতিক আইনের মৌলিক নীতির ভিত্তিতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমস্যা সমাধানের উপযুক্ত উপায় খুঁজে বের করবে। চীন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে অব্যাহতভাবে এর জন্য গঠনমূলক প্রচেষ্টা চালাতে ইচ্ছুক। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|