পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ওয়াহিদ এরশাদ ১০ জুলাই বলেছেন, পাকিস্তান সরকার আর "লাল মসজিদ" কর্তৃপক্ষের সংলাপ ব্যর্থ হয়েছে। মসজিদের বাইরে মোতায়েন পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী এ দিন "লাল মসজিদে" সার্বিক অভিযান শুরু করেছে।
এরশাদ বলেছেন, পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী এখন "লাল মসজিদের" অধিকাংশ অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে। "লাল মসজিদের" দ্বিতীয় ব্যক্তি আবদুল রশিদ গাজী ও কিছু সংখ্যক সশস্ত্র ব্যক্তি কয়েক জন জিম্মিকে নিয়ে মসজিদের ভূগর্ভস্থ কক্ষে লুকিয়ে থেকে প্রতিরোধের সৃষ্টি করে। তারা হাত বোমাসহ কিছু ছোট আকারের অস্ত্র ব্যবহার করেছে।
এরশাদ বলেছেন, গুলি বিনিময়ে তিন জন সৈন্য নিহত ও ১৫ জন আহত হয়েছে। ৪০ জন সশস্ত্র ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। প্রায় ৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি সরকারী বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। তা ছাড়া, কমপক্ষে ২৬ জন ছাত্রছাত্রী গুলি বিনিময়ের সময় "লাল মসজিদ" থেকে পালিয়েছে। এখন তারা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|