শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শিক্ষক-প্রশিক্ষণ বিভাগের উপ-পরিচালক সোং ইয়ং কাং সম্প্রতি সংবাদদাতাদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, আমাদের দেশে সাধারণ প্রাথমিক স্কুল ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় মোট ১ কোটি ৪ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশী। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিয়ে গ্রামাঞ্চলের শিক্ষক তৈরীতে সমর্থন করবে।
শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ জোরদার এবং বাধ্যতামূলক শিক্ষা আইন ও শিক্ষক আইন আরো ভালোভাবে কার্যকরী করতে হবে। যাতে শিক্ষকরা, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকরা উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পাবেন। তা ছাড়া, বাস্তব পরিস্থিতি অনুসারে শিক্ষকদের কর্মজীবনের শর্ত উন্নয়ন করা উচিত।
*চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের নারী ও শিশু কর্ম কমিটির প্রকাশিত "২০০১ থেকে ২০১০ পর্যন্ত চীনের নারীর উন্নয়নের কর্মসূচীর" কার্যকরের পরিস্থিতির মধ্যবর্তী পর্যালোচনা রিপোর্টে বলা হয়েছে, দশম পাঁচশালা পরিকল্পনাকালে গ্রামাঞ্চলের দরিদ্রদের সংখ্যা অব্যাহতভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের শেষ দিকে গ্রামাঞ্চলের দরিদ্রদের সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৩৬ লাখ ৫০ হাজার। এই সংখ্যা ২০০০ সালের চেয়ে ৮৪ লাখ কমেছে। দরিদ্রের হার ২০০০ সালের ৩.৪ শতাংশ থেকে ২০০৫ সালের ২.৫ শতাংশে কমে গেছে।
*শ্যানসি প্রদেশের সরকার সম্প্রতি বিভিন্ন স্থানীয় সরকারকে গ্রামাঞ্চলের সড়কের নির্মাণ দ্রুততর করার নির্দেশ দিয়েছে। যাতে ২০১০ সালের আগে সারা প্রদেশের প্রশাসনিক গ্রামে সড়ক চালু করা যায়।
খবরে জানা গেছে, গত বছর শ্যানসি প্রদেশের গ্রামাঞ্চলে মোট ১৪ হাজার কিলোমিটার পাকা সড়ক ও বিটুমীনের পথ নির্মিত হয়েছে। ফলে পাঁচ হাজারেরও বেশী গ্রামের ৬০ লাখ কৃষক এর সুফল ভোগ করতে পারছেন। পরিকল্পনা অনুসারে শ্যানসি প্রদেশে ২০১০ সাল পর্যন্ত ১০০ শতাংশ জেলায় পিচ ঢালা পথ, ১০০ শতাংশ গ্রামে সড়ক এবং ৮০ শতাংশ গ্রামে পিচ ঢালা পথ বা সিমেন্ট পথ নির্মিত হবে।
|