৩০ মে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাফিক হারিরি সংক্রান্ত মামলা নিরাপত্তার জন্য একটি আন্তর্জাতিক আদালত স্থাপনের প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের প্রতিক্রিয়া ভিন্ন ভিন্ন ।
৩১ মে লেবাননের হিজবুল্লাহ সংগঠন এবং প্রেসিডেন্ট এমিলে লাহুদ পৃথক পৃথকভাবে এক বিবৃতিতে তীব্র নিন্দা করেছেন যে, জাতিসংঘের গৃহীত এ প্রস্তাব হচ্ছে লেবাননের সার্বভৌমত্বের বিষয়কে লংঘন করা। এদিন লেবাননের জাতীয় সংসদের স্পীকার জাতিসংঘের এ প্রস্তাবের সমালোচনা করেছেন। ৩১ মে লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হারিরির ছেলে এবং " ভবিষ্যত্ আন্দোলন"-এর চেয়ারম্যান সাদ হারিরি এক বিবৃতিতে লেবাননের স্পীকার নাবিহ বারি ও হিজবুল্লাহ সংগঠনের নেতা হাসান নাসরাল্লাহকে লেবাননের বর্তমান সংকট সমাধানের জন্য আবার আলোচনার-টেবিলে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিন আরব লীগের মহাসচিব আমুর মুসা লেবাননের নেতৃবৃন্দকে নিরাপত্তা পরিষদের এ প্রস্তাবে মতৈক্যে পৌঁছানোর আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, লেবাননের মৌলিক লক্ষ হলো দেশের ঐক্যবদ্ধ ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করা। সিরিয়া ও ইরান বলেছে, দু'দেশ অব্যাহতভাবে লেবাননের স্থিতিশীলতা সুরক্ষার ব্যাপারে আলোচনা করবে।
|