v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2007-06-01 10:04:33    
কুয়েতের আমির শেইখ সাবাহ আল-আহমেদ আল-জাবার

cri
    শেইখ সাবাহ আল-আহমেদ আল-জাবার ১৯২৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কুয়েতের দশম আমিরের চতুর্থ ছেলে। তিনি প্রথম জীবনে ভারত ও জাপানসহ এশিয়ার বেশির ভাগ দেশে ও যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানী ফ্রান্স, সুইজল্যান্ড, সুইডেন, স্পেন, নরওয়ি ও ডেনমার্কে ব্যবসা করেন। ১৯৫৪ সালে তিনি সামাজিক বিষয়ক, শ্রমিক এবং বইছাপার ও পত্রিকা এবং প্রকাশ বিভাগের পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৫ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত তিনি কুয়েতের সর্বোচ্চ কমিশনার ছিলেন। ১৯৬২ সালের জানুয়ারী থেকে তিনি কুয়েত স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম জাতীয় পরিচালক ও তথ্য মন্ত্রী ছিলেন। ১৯৬৩ সালে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও তেল বিষয়ক মন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি আগের তিন পদ ছাড়া তথ্যমন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন। ১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারী থেকে তিনি উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালের অক্টোবর থেকে তিনি প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৩ সালের ১৩ জুলাই মাসে তিনি কুয়েতের প্রধানমন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন।

    ২০০৬ সালের ১৫ জানুয়ারীর ভোরে কুয়েতের ১৩তম আমির রোগে মারা যান। কয়েক ঘন্টার পর কুয়েত সরকার সংবিধান অনুয়ারী যুবরাজ শেইখ সায়াড আল-আবদুল্লাহ আল-সালেম আল-সাবাহকে কুয়েতের নতুন আমিরের পদে নিযুক্ত করে। কিন্তু মন্ত্রী সভার ২১ জানুয়ারী বিশেষ সম্মেলনে সায়াড অসুস্থ হওয়ার কারণে ১৯৬৪ সালে প্রকাশিত আমিরের ক্ষমতার উত্তরাধিকারী বিষয়ক আইন অনুযায়ী তাঁকে আমিরের ক্ষমতা মন্ত্রী সভাকে হস্তান্তরের আবেদন জানায়। ২৪ মে সকালে সায়াড শেইখ সাবাহকে আমিরের ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। ২৯ জানুয়ারী শেইখ সাবাহ আনুষ্ঠানিকভাবে কুয়েতের ১৫ তম আমিরের পদে নিযুক্ত হন।

    ১৯৭৭ সালের মে ও ২০০৪ সালের জুলাই মাসে সাবাহ চীন সফর করেন।