v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2007-05-18 10:17:02    
চীনের হেলোংচিয়াং প্রদেশের কৃষকদের আয় পাঁচ বছরের মধ্যে ৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

cri
    বাজার ও সরকারী নীতিসহ নানা উপাদানের প্রভাবে চীনের খাদ্যশস্যের ভান্ডার হেলোংচিয়া প্রদেশের কৃষকদের আয় সাম্প্রতিক পাঁচ বছরে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। হেলোংচিয়া প্রদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে জানা গেছে, ২০০৬ সালে এই প্রদেশের কৃষকদের মাথাপিছু নেট আয় ৩৫৫২ ইউয়ান রেনমিনপিতে পৌঁছেছে। এই সংখ্যা ২০০১ সালের চেয়ে ৫৫.৮ শতাংশ বেশী।

    হেলোংচিয়াং প্রদেশ হচ্ছে চীনের বৃহত্তম খাদ্যশস্যের উত্পাদন কেন্দ্র। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কৃষি কর মওকুফ করাসহ ধারাবাহিক নীতি বাস্তবায়নের ফলে অনেক কৃষক নানা সুফল ভোগ করতে শুরু করেছেন। পাশাপাশি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কিছু কিছু খাদ্যশস্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকরা এর সুফল ভোগ করছেন।

    *এ বছর কুয়াংসি আরো ২১টি জেলায় গ্রামাঞ্চলের নতুন সহযোগিতামূলক চিকিত্সা ব্যবস্থা চালাবে। ফলে কুয়াংসি চুয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মোট ৮৮টি জেলায় এ ধরণের চিকিত্সা ব্যবস্থা চালানো হবে। গ্রামের ৩ কোটি ৬০ লাখ কৃষক এর সুফল ভোগ করবেন।

    *হোনান প্রদেশের পরিসংখ্যান দপ্তর থেকে জানা গেছে, এ বছরের প্রথম তিন মাসে হোনান প্রদেশের কৃষকদের মাথাপিছু আয় ৮৩৪.৮২ ইউয়ান রেনমিনপিতে পৌঁছেছে। গত বছরের অনুরূপ সময়ের তুলনায় তা ১৭.৭ শতাংশেরও বেশী।

    *চিয়াংসি প্রদেশ এ বছর সারা প্রদেশের গ্রামাঞ্চলে আরো ৫০০০টি গ্রামীণ দোকান প্রতিষ্ঠা করবে। ফলে কৃষকরা যার যার বাড়িঘরের দরজার সামনে নিরাপদে নানা ধরণের প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্য কিনতে পারবেন। গ্রামীণ দোকান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে প্রধানত ব্যক্তিগত পুঁজি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিটি দোকান স্থাপনে সরকার ৬০০০ ইউয়ান রেনমিনপি ভর্তুকি দেবে।

    চিয়াংসি প্রদেশের স্বরাষ্ট্র ও বাণিজ্য দপ্তরের ভোগ্য পণ্য অফিসের পরিচালক লুও সিনরু বলেছেন, গত দু'বছরের মধ্যে চিয়াংসি প্রদেশ "সুপারমার্কেট গ্রামে প্রবেশ করা"কার্যক্রম শুরু করেছে এবং যথাক্রমে ৭০টিরও বেশী জেলা ও থানায় ৪৯৯৩টি গ্রামীণ দোকান প্রতিষ্ঠা করেছে। কয়েক কোটি কৃষক এর সুফোল ভোগ করেন। গ্রামীণ দোকান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলের ভোগ্য পণ্যের গুপ্ত শক্তি খুঁজে বের করা গেছে এবং প্রায় ৯০০০ লোক দোকানে চাকরি পেয়েছেন।