সংযুক্ত আরব আমিরাত সফররত ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ১৪ মে বলেছেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক আঘাত হানে, তাহলে ইরান কঠোর প্রতিশোধ করবে।

    সেদিন আবু ধাবিতে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আহমাদিনেজাদ পুনর্বার জোরালো ভাষায় বলেছেন, ইরানের পারমাণবিক শক্তি প্রয়োগের অধিকার আছে। তিনি বলেছেন, উপসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা বিদেশের হস্তক্ষেপ লাগে না। ইরাকের নিরাপত্তা সমস্যা বিষয়ক ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন বৈঠক প্রসঙ্গে আহমাদিনেজাদ বলেছেন, বৈঠকের সুর্দিনিষ্ট সময় ও স্থান এখনো স্থির হয় নি। তবে খুব সম্ভবত বাগদাদে অনুষ্ঠিত হবে। ইরাক সরকারও অংশ নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    একই দিন মার্কিন হোয়াইট হাইসের মুখপাত্র টনি স্নো ওয়াশিংটনে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সঙ্গে ইরাক সমস্যা নিয়ে বৈঠক করার ইচ্ছা থাকলে ইরানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নীতির পরিবর্তন হয় নি।

    অন্য খবরে জানা গেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতি ও নিরাপত্তা নীতি বিষয়ক উচ্চপদস্থ প্রতিনিধি জাভিয়ের সোলানা ১৪ মে রাতে ব্রাসেলসে বলেছেন, তিনি আর ইরানের প্রধান আলোচনা প্রতিনিধি, সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির সচিব আরি লারিজানির নতুন দফা বৈঠক সম্ভবতঃ এই মাসের শেষ দিকে অনুষ্ঠিত হবে।