ছিংহাই-তিব্বত রেলপথ যোগে তিব্বতে আসা থাইল্যান্ডের রাজকুমারী মহা চক্রি সিরিনধর্ণ বলেছেন, আমি এ পর্যন্ত দু'বার তিব্বত সফর করেছি। তিব্বতের বিভিন্ন ক্ষেত্রের দ্রুত উন্নয়নকে আমি গভীরভাবে অনুভব করেছি।
সিরিনধর্ণ ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় তিব্বতের রাজধানী লাসায় পৌঁছেছেন। ৮ এপ্রিল তিনি পোতালা ভবন,লালু জলাভূমি ও তাজাও মন্দিরসহ বিভিন্ন বিখ্যাত স্থান দেখেছেন।৮ এপ্রিল লাসায় তিনি তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ভাইস চেয়ারম্যান উ ইং চিয়ের সঙ্গে সাক্ষাত্ করার সময় মাত্র এক দিন তিব্বত সফরের অনুভূতির কথা প্রকাশ করেছেন।
উ ইং চিয়ে বলেছেন, ২০০১ সাল সিরিনধর্ণ তিব্বত সফর করেছেন এবং "ছিংহাই-তিব্বতমালভূমির সফর"-এর বই লিখেছেন। যার ফলে চীনের তিব্বত ও থাইল্যান্ডের জনগণের মধ্যে সমঝোতা ত্বরান্বিত করার জন্য তিনি ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি আশা করেন, রাজকুমারী এবারের সফরের অনুভূতিও থাইল্যান্ডের জনগণের কাছে বলতে পারবেন।
|