v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2007-02-19 19:30:18    
পরবর্তী অনুষ্ঠানমালা --- ২০০৭/২/১৯

cri

 চীনের উন্নয়নশীল পরিকল্পনা অনুযায়ী , চীনের উত্তরাঞ্চলের থিয়ান চিন শহরের উপকূলীয় নতুন এলাকায় উচ্চ পর্যায়ের আধুনিক নির্মাণ শিল্প ও গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। যা চীনের হাইটেক প্রযুক্তিগত শিল্পের আন্তর্জাতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার শক্তিকে দ্রুতভাবে উন্নত করার জন্যে অনেক সহায়ক হবে। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য থিয়ান চিন শহরের উপকূলীয় নতুন এলাকায় প্রচেষ্টা চলছে। ১৯ ফেব্রুয়ারী বিজ্ঞান বিচিত্রা আসরে আপনারা এ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন শুনতে পারবেন।

 চীনের প্রায় প্রতিটি পাড়াই একটি বড় পরিবারের মত। এ বড় পরিবারে যে কলহ বিবাদ ঘটে , তা অস্বাভাবিক কিছু নয়। গত দু'বছর প্রতিবেশীদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্যে চীনের হোপেই প্রদেশের রাজধানী শি চিয়া চুয়াং পাড়াভিত্তিক সমঝোতার ফলপ্রসূ পথ আবিষ্কার করেছে। বিভিন্ন পাড়ার অবস্থা জানা সমঝোতাকারীরা সময়মত পাড়াগুলোর বিভিন্ন দ্বন্দ্ব নিরসনের চেষ্টা করে থাকেন। এভাবে কোনো কোনো কলহ যা আদালতে মীমাংশা হওয়ার কথা ছিল, তবে তা এখন পাড়াগুলোর সমঝোতাকারীদের প্রচেষ্টায় তাদের বিবাদ পাড়াগুলোতেই সমাধান হয়ে যাচ্ছে। ২১ ফেব্রুয়ারী সমাজ দর্পন আসরে শি চিং উ এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বলবেন।

 ছিংহাই প্রদেশ চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ছিংহাই-তিব্বত মালভূমিতে অবস্থিত। ছিংহাই প্রদেশ প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ হলেও সেখানকার জনসংখ্যা খুব কম, পরিবহন ব্যবস্থা দুর্বলসহ নানা কারণে চীনের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় উন্নত অঞ্চলের তুলনায় ছিংহাই প্রদেশকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনুন্নত অঞ্চল বলা হয়। সেখানকার দরিদ্র্য জনসংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশি। গত কয়েক বছরের নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে ছিংহাই প্রদেশ ধাপে ধাপে কৃষির শিল্পায়নের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচনের এক নতুন পথ খুঁজে বের করেছে। ২২ ফেব্রুয়ারী অর্থনীতির অগ্রযাত্রা আসরে আমি এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু তথ্য দেবো।

 চীনের হুপেই প্রদেশের সিয়েনথাও শহরের ফানকুয়ান মাধ্যমিক স্কুলে ছেন চিংতাও নামে এক যুবতী শিক্ষক আছেন। বয়স মাত্র ২৩ বছর হলেও তার বিশেষ অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। ছোট বেলায় তার বাবামা মারা গেছেন। তার পালিত বাবা তাকে মানুষ করে তুলেছেন। পালিত বাবার সাহায্যে সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। গ্রামের শিক্ষক হওয়া তার একান্ত ইচ্ছা। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়ে সে পালিত বাবাকে সঙ্গে নিয়ে দরিদ্র গ্রামে ফিরে যায়। আজকের কন্যা জায়া জননী অনুষ্ঠানে এ সম্পর্কে চুং শাও লি একটি গল্প আপনাদের শোনাবেন।

 তা ছাড়া প্রতি দিন আরো রয়েছে খবর এবং অন্যান্য নিয়মিত অনুষ্ঠান। সময় মত সি আর আই এর বাংলা অনুষ্ঠানগুলো শোনার জন্য আগে থেকেই সকল শ্রোতাবন্ধুদের সাদর আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখছি।