v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2007-02-05 14:46:34    
৩০ জানুয়ারী--৫ ফেব্রুয়ারী, ২০০৭

cri
দক্ষিণ এশিয় ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয় দেশগুলোর ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে চীনের উদ্যোগ

বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে দক্ষিণ এশিয় ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয় দেশগুলোর ভাষা শিক্ষার ক্লাস খোলার জন্যে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের ইয়ুন নান প্রাদেশিক সরকার এ বছর থেকে প্রতি বছর বাড়তি ২০ লাখ ইউয়ান বরাদ্দ করবে ।

ইয়ুন নান প্রদেশের রাজধানী খুন মিংয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় সহকারী গভনর কাও ফোং এ কথা বলেছেন ।

এ সভায় ইয়ুন নান প্রদেশের শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক হো থিয়ান ছুন বলেছেন , আসিয়ান হচ্ছে ইয়ুন নান প্রদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক বাজার বলে এ প্রদেশের পক্ষে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয় ও দক্ষিণ এশিয় দেশগুলোর ভাষা আয়ত্তকারীদের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে । স্বদেশে শিক্ষা দেয়ার পাশাপাশি ইয়ুন নান প্রদেশের শিক্ষা বিভাগ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সহযোগিতায় তাদের ভাষা শেখার জন্যে চীনা ছাত্রদের সেসব দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে ।

চীনের গ্রামাঞ্চলে বাধ্যতামূলক শিক্ষার ফি মওকুফের কাজ পুরোদমে চলছে

চীনের রাষ্ট্রীয় কাউসিলার ছেন চি লি গত বৃহষ্পতিবার পেইচিংয়ে বলেছেন , চীন উদ্যোগের সংগে গ্রামাঞ্চলে বাধ্যতামূলক শিক্ষার সমস্ত ফি মওকুফের কাজকে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে ।

গতকাল শিক্ষা সংক্রান্ত এক সভায় ছেন চি লি বলেছেন , গ্রামাঞ্চলের বাধ্যতামূলক শিক্ষার অর্থের নিশ্চয়তা বিধান ব্যবস্থার সংস্কার হচ্ছে শিক্ষার ন্যায় বিচার বাস্তবায়নের একটি মৌলিক পদক্ষেপ । এটি চীনের কোটি কোটি জনগণের কল্যাণের সংগে জড়িত । বিভিন্ন স্তরের সরকারকে ধীরস্থিরভাবে মধ্য ও পূর্ব চীনের সংশ্লিষ্ট সংস্কার ত্বরান্বিত করতে হবে যাতে চীনের গ্রামাঞ্চলে সম্পূর্ণভাবে বাধ্যতামূলক শিক্ষামেয়াদের ফি মওকুফ করা যায় ।

২০১০ সালে চীনের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্যটন দেশে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে

বিশ্ব পর্যটন সংস্থার একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সম্প্রতি বলেছেন, ২০১০ সালে চীন স্পেনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্যটন দেশ পরিণত হবে।

বিশ্ব পর্যটন সংস্থার শেষ পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, যদিও রেনমিনবি বিনিময়ের হার বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয় প্রভাব ফেলেছে, তবুও ২০০৬ সালে চীনে ভ্রমণ করতে আসা পর্যটকের সংখ্যা ছিল ৮কোটি ৯লাখ ৬০হাজার। বিশ্ব পর্যটন সংস্থা মনে করে, এই সংখ্যা আরো দ্রুতভাবে বাড়বে এবং চার বছরের মধ্যে স্পেনকে ছাড়িয়ে যাবে। বিশেষ করে, ২০০৮ সালে পেইচিংয়ে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক গেমস চীনের পর্যটন শিল্পের জন্য নতুন সুযোগ এনে দেবে।

ভারত "ব্রাহ্মস" ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

৪ ফেব্রুয়ারী ভারত সাফল্যের সঙ্গে "ব্রাহ্মস" সুপাসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।

ভারতের পি টি আই বার্তা সংস্থার খবরে জানা গেছে, ৪ ফেব্রুয়ারী দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে ভারতীয় বাহিনী পূর্বাংশের ওড়িষ্যা রাজ্যের চান্দিপুরের সার্বিক পরীক্ষা মাঠ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। ভারতীয় বাহিনী বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্রটি সাফল্যের সঙ্গে উত্ক্ষেপিত হয়েছে। উপাত্ত বিশ্লেষণের পর সুনির্দিষ্ট অবস্থার পর্যালোচনা হবে।

ভারত ও রাশিয়া মিলিতভাবে "ব্রাহ্মস" ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণা করে উত্পাদন করেছে। ২০০১ সালের জুন মাসে প্রথমবার নিক্ষেপ করার পর সাফল্যের সঙ্গে দশ বারো বার নিক্ষেপ পরীক্ষা করা হয়েছে।

শ্রীলংকা সরকার শান্তি প্রক্রিয়া সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালাবে: শ্রীলংকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ভারতে সফররত শ্রীলংকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিথা বোগোল্লাগামা ৩১ জানুয়ারী নয়াদিল্লীতে বলেছেন, শ্রীলংকা সরকার শান্তি প্রক্রিয়া সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালাবে। শ্রীলংকা সরকার সংলাপের মাধ্যমে স্বদেশের জাতিগত সংঘর্ষ সমস্যার সমাধানে ইচ্ছুক।

ভারতের এশিয়া নিউজ এজেন্সি সূত্রে জানা গেছে, বোগোল্লাগামা এদিন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রনব মুখার্জির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এরপর অনুষ্ঠিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে বোগোল্লাগামা বলেছেন, শ্রীলংকা সরকার স্বদেশের ব্যাপক রাজনৈতিক মতৈক্যের ওপর ভিত্তি করে ক্ষমতার বিন্যাস বিষয়ক পরিকল্পনা প্রণয়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিনি বলেছেন, শ্রীলংকা সরকার আশা করে, এল টি টি ই শান্তিপূর্ণ বৈঠকে আবার ফিরে আসতে পারে। পাশাপাশি বোগোল্লাগামা বলেছেন, শ্রীলংকা সরকার সন্ত্রাসকে সহ্য করবে না।

শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট এল.টি.টি.ই'র প্রতি বৈঠকে পুনরায় অংশ নেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন

শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসে ৩ ফেব্রুয়ারী পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চল পরিদর্শন করার সময়ে এল.টি.টি.ই'র প্রতি পুনরায় বৈঠকে অংশ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন । যাতে ২০ বছরেরও বেশি জাতীগত সংঘর্ষ শেষ করা যায় ।

তিনি বলেছেন, তিনি বিশ্বাস করেন না সামরিক পদ্ধতি জাতীগত সংঘর্ষ সমাধান করতে পারে । তিনি আশা করেন, রাজনৈতিক পদ্ধতিতে এ সমস্যা মোকাবেলা করা যাবে । তিনি বলেছেন, এ প্রশ্নে রাজনৈতিক মতৈক্য পৌঁছার জন্য শ্রীলংকার বিভিন্ন দল আলোচনা করছে । তিনি এল.টি.টি.ই'র প্রতি অস্ত্র ত্যাগ করা এবং বৈঠকে অংশ নেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় শ্রীলংকাকে মোট ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে

শ্রীলংকা সরকার ৩০ জানুয়ারী বলেছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আগামী ৩ বছরে শ্রীলংকাকে মোট ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে । যাতে এ দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে সাহায্য করতে পারে।

বিশ্বের ৫০টি দেশ ও ২০০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিগণ ২৯ ও ৩০ জানুয়ারী শ্রীলংকার দক্ষিণাঞ্চলের গালে শহরের উন্নয়ন বিষয়ক এক ফোরামে অংশ নিয়েছেন। শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জলোচ্ছ্বাসের পর পুনর্গঠন, অবকাঠামো ব্যবস্থার গঠন এবং সাংঘর্ষিক অঞ্চলের উন্নয়নকে দ্রুততর করার বিষয়টিসহ মোট ১০ বছরের উন্নয়ন পরিকল্পনা অবহিত করেছেন। শ্রীলংকার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ফোরাম শেষে সংবাদ-মাধ্যমকে বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাহায্যে দেয়ার প্রতিশ্রুতি হচ্ছে শ্রীলংকা সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনাকে স্বীকৃতি দেয়া।

ক্রীস্টোফার হিল্ সিউল পৌঁছেছেন

মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী , কোরীয় উপদ্বীপের পরমাণু সমস্যা বিষয়ক ছ'পক্ষীয় বৈঠকে অংশগ্রহণকারী মার্কিন প্রতিনিধি দলের নেতা ক্রীস্টোফার হিল্ ৩ ফেব্রুয়ারী সিউল পৌঁছে দক্ষিণ কোরিয়ায় তিন দিনব্যাপী সফর শুরু করেছেন । খবরে প্রকাশ , তিনি পঞ্চম দফা ছ'পক্ষীয় বৈঠকের তৃতীয় পর্যায়ের অধিবেশনের আলোচ্য বিষয়ে দক্ষিণ কোরীয়ার সঙ্গে মত বিনিময় করবেন ।

বিমান বন্দরে প্রকাশিত এক বক্তৃতায় হিল উত্তর কোরিয়ার প্রতি ৮ ফেব্রুয়ারী অনুষ্ঠিতব্য পঞ্চম দফা ছ'পক্ষীয় বৈঠকের তৃতীয় পর্যায়ের অধিবেশনে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত কোরীয় উপদ্বীপ গড়ে তোলার ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন ।

খবরে বলা হয়েছে , সফরকালে হিল দক্ষিণ কোরীয় পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রী সুং মিন সুন , ছ'পক্ষীয় বৈঠকে অংশগ্রহণকারী দক্ষিণ কোরীয় প্রতিনিধি দলের নেতা ছুন ইউং ও' প্রমুখের সঙ্গে বৈঠক করবেন । তার পর তিনি ৫ ফেবুয়ারী জাপানের উদ্দেশ্যে দক্ষিণ কোরিয়া ত্যাগ করবেন ।

ফাতাহ ও হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তি আবার স্বাক্ষর করেছে

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মুখপাত্র নাবিল আবু রুতেইনা ৩ ফেব্রুয়ারী বলেছেন, ফাতাহ ও হামাস ২ ফেব্রুয়ারী যুদ্ধবিরতি চুক্তি আবার স্বাক্ষর করেছে।

তিনি বলেছেন, ২ ফেব্রুয়ারী রাতে আব্বাস সিরিয়ায় অবস্থানরত হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর চেয়ারম্যান খালেদ মেশালের সঙ্গে টেলিফোনে মত বিনিময় করেছেন। দু'পক্ষ অভিন্ন প্রচেষ্টার মাধ্যমে দু'দলের মধ্যে নতুন দফায় সংঘর্ষ বন্ধ করতে রাজি হয়েছে। তবে দু'পক্ষ বলেছে, যার যার সদস্য প্রত্যাহারে সময় দরকার। রুতেইনা আরো বলেছেন, আব্বাস ও মেশাল সৌদী আরবের রাজা আবদুল্লাহ'র আমন্ত্রণ গ্রহণে রাজি হয়েছেন। তাঁরা ৬ ফেব্রুয়ারী সৌদী আরবের মক্কায় বৈঠক করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক সংশ্লিষ্ট চার পক্ষের সম্মেলন (জাতিসংঘ,ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া) ২ ফেব্রুয়ারী ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সকল সদস্য দেশগুলো দোহা দফা আলোচনা পুনরুদ্ধার করতে রাজী হয়েছে

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ৩১ জানুয়ারী জেনেভায় পুর্ণাংগ সদস্য দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সম্মেলনে সবাই একমত হয়েছেন যে, সম্প্রতি সুইজল্যান্ডের দাভোসে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মন্ত্রীদের সম্মেলনে গৃহীত প্রস্তাবকে সমর্থন করা হবে। তাঁরা দোহা দফা সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাবের ওপর আলোচনা শুরু করতে করতে রাজী হয়েছেন।

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক পাস্কাল লামি এদিন সম্মেলনে বলেছেন, গত কয়েক মাসের চেয়ে এখন দোহা দফা আলোচনা সাফল্য অর্জনের ক্ষেত্রে আরো যথাযথ রাজনৈতিক সুযোগের সৃষ।টি হয়েছে। বিভিন্ন পক্ষের উচিত আলোচনার বিষয়গুলো সম্পাদনার ক্ষেত্রে আস্থা রাখা। তিনি আরো বলেছেন, ভবিষ্যতে আলোচনা আরো ব্যাপকতর ও প্রকাশ্য হবে এবং কিন্তু সদস্য দেশগুলো অনানুষ্ঠানিক ভারে আলোচনার অংশ নেয়া ও দ্বিপক্ষীয় সংলাপ করতে পারবে।

আইএইএ ও সাতাত্তর জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা ইরানের পরমাণু স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন

আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা আইএইএ ও সাতাত্তর জাতিগোষ্ঠীর ৭জন প্রতিনিধি ৩ ফেব্রুয়ারী বিকেলে মধ্য ইরানের ইসপহান শহরে অবস্থিত একটি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কারখানা পরিদর্শন করেছেন ।

আইএইএ'তে নিযুক্ত ইরানের প্রতিনিধি আলি আসগার সুলতানিয়াহ্ বলেছেন , শান্তিপূর্ণ উপায়ে ব্যবহার্য ইরানের এই পরমাণু স্থাপনা দেখার জন্য এই সব বিশেষ দূতের জন্য যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে , তাতে ইরানের পর্যাপ্ত স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়েছে । এ থেকে বোঝা যায় , ইরান বিশ্ব সম্প্রদায়ের অভিপ্রায়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে ।

এই কারখানার প্রধান প্রধান ব্যবস্থার প্রতি তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের জন্য আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার যে ভিডিও যন্ত্র বসানো হয়েছে , তাও প্রদর্শিত হয়েছে । পরিদর্শন শেষে সুলতানিয়াহ্ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন , ইরান পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ী ইউরেনিয়ান সমৃদ্ধকরণে ব্যবহার্য ৩ হাজারটি সেন্ট্রীফিউস্ বসাবে ।