গিনির প্রেসিডেন্ট লানসানা কনটে ২৩ জানুয়ারী গিনির লেবার ফেডারেশনের নেতাদের সঙ্গে পুনরায় আলোচনা করেছেন, যাতে রাজধানী ক্রোনাক্রি এবং অন্যান্য শহরে বহু দিনের বিক্ষোভ ও ধর্মঘটের অবসান করা যায় ।
ধর্মঘট ও বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী লেবার ফেডারেশনের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, প্রেসিডেন্ট কনটে এবং তাঁর স্ত্রী হেনরিয়েট কনটে গিনির উত্তজনাময় অবস্থা নিরসণের জন্য লেবার ফেডারেশনের কয়েক জন নেতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন । কিন্তু বৈঠকের বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি ।
১০ জানুয়ারী গিনির ধর্মঘট ও বিক্ষোভ কার্যক্রম শুরু হয়েছে । বিক্ষোভকারীরা দুর্নীতি এবং কনটের "আইনের অবৈধ প্রয়োগের জন্য প্রতিবাদ করছে । বিক্ষোভকারীরা কনটের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে । এ পর্যন্ত ৪০জনেরও বেশি বিক্ষোভকারী বিভিন্ন সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছে ।
|