ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ২১ জানুয়ারী ২০০৭ সালের সরকারী বাজেট সংসদে উত্থাপনের সময় বলেছেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ইরানকে শাস্তি দেয়া সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ইরানের পরমাণু উন্নয়নের পরিকল্পনাকে রহিত করতে পারবে না।
তিনি বলেছেন, এ সিদ্ধান্ত ইরানের অর্থনীতি ও পরমাণু উন্নয়নের নীতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারবে না। গত বছর ইরানের অর্থনৈতিক নীতি ব্যাখ্যা সময় তিনি বলেছেন, সরকার পানি,পারমাণবিক জ্বালানি,রুটি ও বিদ্যুত্সহ জীবন ধারণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পণ্যদ্রব্যের ধরণ নিয়ন্ত্রণ করেছে।
এদিন থেকে ইরানের বিপ্লবী বাহিনী তিন দিনব্যাপী সামরিক মহড়া শুরু হয়েছে। যাতে ইরানের অভ্যন্তরীণ গবেষণার মাধ্যমে নির্মিত ক্ষেপণাস্ত্রের প্রতিরক্ষা ও সামরিক শক্তিকে পর্যালোচনা করা যায়। এটি হচ্ছে গত বছর নিরাপত্তা পরিষদের ইরানকে শাস্তি দেয়ার লক্ষ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর প্রথম সামরিক মহড়া।
|