চিয়াংসু প্রদেশ কৃষকদেরকে সুবিধা দেয়ার ক্ষেত্রে নতুন পদক্ষেপ অবলম্বন করেছে। এ প্রদেশের শিক্ষা দপ্তর গ্রামের শিক্ষা মান উন্নতির জন্যে আগামী বছর থেকে "গ্রামাঞ্চলের শিক্ষা জোরদার" প্রকল্প শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখিত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে, "গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকদের গুণমান উন্নতি", "বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ স্নাতক গ্রামের শিক্ষা সমর্থন করা" প্রভৃতি।
**শ্যানসি প্রদেশে নতুন সহযোগিতামূলক চিকিত্সায় অংশগ্রহণকারী কৃষকদের সংখ্যা ১ কোটিরও বেশী
শ্যানসি প্রদেশের সরকারী দপ্ত র থেকে জানা গেছে, শ্যানসি প্রদেশে নতুন সহযোগিতামূলক চিকিত্সায় অংশগ্রহণকারী কৃষকদের সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমানে শ্যানসি প্রদেশের ৪৩টি জেলা, শহর বা মহকুমায় নতুন সহযোগিতামূলক চিকিত্সা ব্যবস্থা চালু হয়েছে।
**এ বছরে সারা দেশের গ্রামীণ শ্রম-শক্তির শহরে গিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়ার সংখ্যা ১১.৪৯ কোটি
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সমীক্ষা থেকে জানা গেছে, বর্তমানে দেশের গ্রামীণ শ্রম-শক্তি শহরে গিয়ে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির প্রবণতায় বজায় রাখে। প্রাথমিক আন্দাজ করা হচ্ছে যে, এই বছরের শেষ নাগাদ দেশের গ্রামীণ শ্রম-শক্তির শহরে গিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়ার সংখ্যা ১১.৪৯ কোটি। গত বছরের তুলনায় তা ৬৭ লাখ বৃদ্ধি পায়।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের গ্রামীণ শ্রম-শক্তির শহরে গিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়ার ব্যাপকতা দ্রুত বাড়ছে।
**সারা দেশের মোট ২৪টি প্রদেশে "প্রত্যেক গ্রামে টেলিফোন ব্যবহার করার" লক্ষ্য বাস্তবায়িত হয়
তথ্য শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপ-মন্ত্রী কৌ চোংওয়েন সম্প্রতি আনহুই প্রদেশে বলেছেন, তথ্য শিল্প মন্ত্রণালয়ের ২০০৪ সালে সারা দেশে "প্রত্যেক গ্রামে টেলিফোন ব্যব হার করা" প্রকল্প কার্যকর করার পর থেকে লক্ষনী য় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। দেশের ২৪টি প্রদেশের প্রত্যেক গ্রামে টেলিফোন ব্যবহার করা যায়। তিন বছর আগে এই সংখ্যা ছিলো ৬।
"প্রত্যেক গ্রামে টেলিফোন ব্যবহার করা" প্রকল্প ব্যাপক কৃষকদের আন্তরিক স্বাগতম পেয়েছে। প্রকল্পও সমাজতান্ত্রিক নতুন গ্রামের নির্মাণে ইতিবাচক অবদান রেখেছে।
|