সম্প্রতিথাইল্যান্ডের কাশিকোনব্যাংক রিসার্চ সেন্টারের একটি ভাষ্যে বলা হয়েছে , চীন ও আসিয়ানের মধ্যে সংলাপ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর ১৫ বছরে দু পক্ষের সহযোগিতা নিজ নিজ দেশের উন্নয়নে সক্রিয় প্রভাব ফেলেছে । দু পক্ষের আর্থ- বাণিজ্যিক সহযোগিতা ক্রমেই বাড়ছে।
ভাষ্যে বলা হয়েছে , গত ১৫ বছরে দু পক্ষের সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়েছে । চীন এখন আসিয়ান দেশগুলোর প্রধান রপ্তানি বাজার । পরবর্তীকালে চীন আসিয়ান দেশগুলোর রপ্তানিতে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নেবে । এই ভুমিকার কল্যানে যুক্তরাষ্ট্র ,ই ইউ ও জাপানের উপর আসিয়ানের নির্ভরশীলতা কমেছে ।
প্রবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে , চীন- আসিয়ান অবাধ বাণিজ্য অঞ্চল হবে অন্য দেশের সঙ্গে চীনের প্রথম অবাধ বাণিজ্য অঞ্চল । যদিও বর্তমানে অবাধ বাণিজ্য অঞ্চল চুক্তিতে শুধু পন্য বাণিজ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে , তবে দু পক্ষ পরিসেবা ও বিনিয়োগও অবাধ বাণিজ্যের আওতাভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।
এতে বলা হয়েছে , আগামী ডিসেম্বর মাসে ফিলিপাইনের সেবু শহরে অনুষ্ঠিতব্য শীর্ষ সম্মেলনে অবাধ বাণিজ্যে পরিসেবা ও বিনিয়োগের বিষয় আলোচনা করা হবে , যাতে ২০১০ সালে সব ক্ষেত্রে চীন ও আসিয়ানের অবাধ বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়িত হবে ।
|