v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-10-24 20:25:56    
আন্তর্জাতিক বেতারের মধ্যে সি আর আই এর বাংলা বিভাগের মূল্যায়ন অনেক বেড়ে চলেছে

cri
    বাংলাদেশের ফরিদপুরের শ্রোতা সৈয়দ সাইফুল ইসলাম তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি আপনাদের একজন পুরাতন শ্রোতা যদিও এই মুহুর্তে নতুন। কারন দীর্ঘ ১০ বছর আমি আপনাদের সাথে পত্র যোগাযোগ রাখতে পারিনা। নতুন শ্রোতা হিসেবে এটি আমার দ্বিতীয় লেখা। ১০ বছর পূর্বে ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সাল পযর্ন্ত আমি আপনাদের অনুষ্ঠান শোনার পাশাপাশি চিঠিও লিখতাম নিয়মিত। আপনাদের কাছ থেকে তখন অনেক উপহার সামগ্রীও পেয়েছিলাম। যাই হোক তার পরে নানা কারনে আপনাদের সাথে আমি পত্র যোগাযোগ রাখতে পারি নি। তবে অনুষ্ঠান শুনতাম মাঝে মাঝে । আপনাদের সাথে আমার সম্পর্ক একেবারে হৃদয়ের । তাইতো আপনাদেরকে ভুলতে পারিনি আর পারবও না। এখন থেকে অনুষ্ঠান শোনার পাশাপাশি নিয়মিত চিঠিও লিখব আশা করছি। এই দীর্ঘ সময়ের ব্যাবধানে আপনাদের অনুষ্ঠানে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। যেমন আমাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ছিল অনুষ্ঠানের সময় বাড়ানো। অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চীনা ভাষা শোখানো ইত্যাদি। আপনারা যে আমাদের মত শ্রোতাদের গুরুত্ব দেন তা প্রমাণিত হয়েছে। শ্রোতাদের চাহিদার প্রতি খেয়াল রেখেছেন বলেই তো এখন এক ঘন্টা ব্যাপী চার বার করে বিশাল আয়োজনের অনুষ্ঠান আমরা মন ভরে উভোগ করতে পারছি। এই জন্য অনেক দেরিতে হলেও আপনাদেরকে জানাচ্ছি অনেক অনেক ধন্যবাদ। প্রিয় বন্ধু, দীর্ঘদিন পর আপনার চিঠি পড়ে খুব আনন্দ বোধ করি। আপনি ঠিক বলেছেন যে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমাদের বাংলা অনুষ্ঠান অনেক উন্নত হয়েছে। শ্রোতাদের চাহিদা পুরন করার জন্যে আমরা অনুষ্ঠান প্রচারের সময় আগের আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা বাড়িয়ে দিয়েছি। তা ছাড়া, আগের চাইতে অনুষ্ঠানের বিষয়বস্তুও বৈচিত্রময়। আশা করি এখন থেকে আপনি নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শুনবেন এবং নিয়মিত আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। কোন মতামত থাকলে আমাদের চিঠি লিখে জানাবেন। আপনার মত শ্রোতার মতামত আর পরামর্শ পেয়ে আমরা খুব খুশী হব।

    কুষ্টিয়া জেলার শ্রোতা মো: আসাদুল হক তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, সি আর আই এর বাংলা অনুষ্ঠান আমাদের কাছে খুবী চমত্কার ও সুন্দর। আন্তর্জাতিক বেতারের মধ্যে সি আর আই এর বাংলা বিভাগের মূল্যায়ন অনেক বেড়ে চলেছে। সি আর আই থেকে যেমন খবর, প্রতিবেদন সহ অন্যান্য রিপোট আমাদের কাছে খুবী ভাল লাগছে। আমাদের ক্লাবের সদস্যরা মাঝে মাঝে এক সঙ্গে বসে সি আর আই এর বাংলা অনুষ্ঠান শুনে থাকি। মাঝে মাঝে অনুষ্ঠান নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনাও হয়। আমাদের সকলের আশা এই যে সি আর আই এর বাংলা অনুষ্ঠান দিন দিন উন্নত হোক। বন্ধু আসাদুল হক, আপনি একটি লম্বা চিঠি লিখেছেন। আপনার চিঠিতে আমাদের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে যে প্রশংসা করেছেন তাতে আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি। আশা করি নিয়মিত আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। কোন মতামত থাকলে চিঠি লিখে জানাবেন।

    জামালপুর জেলার শ্রোতা মো: সুরুজ্জামান তরফদার তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি সি আর আইএর বাংলা অনুষ্ঠানের এক জন পুরাতন শ্রোতা। নিয়মিত আপনাদের অনুষ্ঠান শুনি। ' মুখোমুখি' 'চাওয়া-পাওয়া' 'মিতালী' 'বিজ্ঞান বিচিত্রা' ও খবর আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দের অনুষ্ঠান। এসব অনুষ্ঠান আমরা ক্লাবের সবাই নিয়মিত শুনে থাকি। আমাদের জেলায় চীনা ভাষা শিক্ষার একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের অনুরোধ জানাচ্ছি। আমরা ক্লাবের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি। প্রিয় বন্ধু, ধন্যবাদ আপনি এই চিঠি লেখার জন্য। আপনি কি নিয়মিত আমাদের প্রচারিত চীনা ভাষা শিক্ষার অনুষ্ঠান শুনে থাকেন? যদি শুনে থাকেন কতটুকু আপনি শিখেছেন। জামালপুর জেলায় আপনারা চীনা ভাষা শিক্ষার একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপানের অনুরোধ জানার খবর পেয়ে আমরা খুব খুশী। আশা করি, এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দ্রুতই আপনার জেলায় স্থাপিত হবে।

    বগুড়া জেলার স্বপ্নের সিঁড়ি বেতার সংঘের পরিচালক মো: জিল্লুর রহমান তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা বিভাগের একজন নিয়মিত শ্রোতা। সি আর আই-এর সকল বাংলা অনুষ্ঠান আমার খুব ভাল লাগে। চীনা ভাষা শিক্ষার আসর আমাকে চীনা ভাষা শিখতে সাহায্য এবং উত্সাহিত করছে। আমি চীনা ভাষা লিখতে ও পড়তে শিখতে চাই। এ জন্য শুধু শুনে শিখাটা আমার পছন্দীয় নয়। তাই আমি বিশেষভাবে আবেদন করছি যে, আমাকে চীনা ভাষা শিক্ষার বই দিবেন। বন্ধু জিল্লুর রহমান, আপনি শুধু যে আমাদের একজন নিয়মিত শ্রোতা তাই নয় একজন ভক্ত শ্রোতাও। প্রত্যেক মাসে আমরা আপনার কাছ থেকে বেশ কয়েকটি চিঠি পেয়ে থাকি। প্রত্যেক বছর আপনার চিঠি পড়ে আমরা মুগ্ধ হই।আপনি এত লম্ব লম্ব চিঠি লিখেছেন তা নিয়ে কল্পনা করা যায় না। আপনি চীনা ভাষা শিক্ষার বই পাঠানোর অনুরোধ করেছেন। কিন্তু দু:খের ব্যাপার এই যে, এ পযর্ন্ত এই বই জাপানো হয়নি। এই বই যেন যত তাড়াতাড়ি জাপানো হয় সেই জন্য আমরা যথাসাধ্য প্রচেষ্টা চালাবো। এখানে আমি আপনাকে একটি সুখবর জানাচ্ছি। তা হল, ঢাকার ইস্ট-ওয়েস্টবিশ্ববিদ্যালয়েচীনের কনফিউসেস ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে আপনি

    চীনা ভাষা শিক্ষার বই পেতে পারেন। সুতরাং আপনি এই ইনস্টিটিউটের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। আমার মনে হয় আপনার এই চাহিদা পুরন করা যায়।

    চুয়াডাঙ্গা জেলার শ্রোতা জোয়াদ কামাল তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি বাংলা অনুষ্ঠানের একজন নিয়মিত শ্রোতা। বর্তমানে আমি একটি বেতার শ্রোতা সংঘের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক। আপনাদের প্রচারিত সকল অনুষ্ঠান আমি অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে শুনি। খুবই ভাল লাগে। আমার মতে আপনাদের অনুষ্ঠানের প্রচার মান উন্নত। অনুষ্ঠানের বিষয়বস্তু আরো উন্নত। যার কোন তুলনা হয় না। এ জন্য আমি আপনাদের অনুষ্ঠানকে মনে প্রানে সমর্থন করি। আপনারা শ্রোতাদের চাওয়া-পাওয়া ও মতামতের যত গুরুত্ব দেন অন্য কোন বেতার তা করেনা। সব থেকে সি আর আইকে একটু বেশী ভালোবাসি। যে ভালোবাসায় কোন ঘাদ নেই। বন্ধু জোয়াদ কামাল, আপনি একটি খুব সুন্দর চিঠি লিখেছেন। আমাদের অনুষ্ঠান সম্বন্ধে আপনি যে এত প্রশংসা করেছেন তার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি আপনি আমাদের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনবেন। আমাদের অনুষ্ঠান আরো উন্নত করার জন্যে আপনার কাছ থেকে পরার্মশ পেতে চাই। অবশ্যই আমাদের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে কোন মতামত থাকলে আমাদের চিঠি লিখে জানাবেন। কারণ আমাদের অনুষ্ঠান উন্নত করার জন্যে আপনার মতো শ্রোতার সহযোগিতা দরকার।

    ভারতের পশ্চিম বাঙ্গার শ্রোতা অমিত হালডার তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, সি আর আইএর দিল্লি অফিবে কিছু দিন আগে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু যে কোন কারনেই হোক তা আমার কাছে আবার ফেরত এসেছে। প্রায় এক বছর হয়ে গেল আমি সি আর আই এর সদস্য হয়েছি। আপনাদের প্রচারিত অনুষ্ঠান অসাধারণ লাগছে। এখন আমি নিয়মিত আপনাদের অনুষ্ঠান শুনে থাকি। বন্ধু অমিত হালডার, ধন্যবাদ আমাদের চিঠি লেখার জন্যে। আশা করি, নিয়মিত আমাদের বাংলা অনুষ্ঠান শুনবেন। নিয়মিত আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।আমাদের অনুষ্ঠান সম্বন্ধে কোন মতামত থাকলে সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চিঠি লিখে জানাবেন।