বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা আশা করেন, এশীয় দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক শিক্ষা ব্যবস্থা বৃদ্ধি করার পাশা পাশি শিক্ষা ক্ষেত্রে গৃহীত সনদকে উভয় দেশেই স্বীকৃতি দেয়া হবে।
২০ অক্টোবর পেইচিংয়ে অনুষ্ঠিত এশীয় শিক্ষা সংক্রান্ত পেইচিং ফোরাম ২০০৬-এর বার্ষিক সম্মেলনে বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী ওসমান ফারুক বলেছেন, বর্তমানে বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীরা অন্য দেশে গিয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফিরে আসার পর নিজস্ব শিক্ষা ক্ষেত্রে তা গ্রহণের ব্যাপারে সমস্যা দেখা দেয়। তিনি আশা করেন, এই অবস্থার পরিবর্তন করা এখন সম্ভব হবে।
সম্মেলনে অংশ নেয়া ইউনেস্কোর একজন কর্মকর্তা বলেছেন, গত শতাব্দীর ৮০ দশকের প্রথম দিকে, ইউনেস্কোর দেশসমহের মধ্যে পারস্পরিক শিক্ষার ইতিহাস সম্প্রসারণে একটি কনভেনশন ছিল। পরে এ অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমান কমিটি কনভেশনকে সংশোধনের চেষ্টা চলছে। বিশেষ করে আন্তঃদেশীয় উচ্চ শিক্ষার বিষয়টি জোরদার করা হচ্ছে ।
|