তিনি বলেছেন, এই অঞ্চলের শান্তির জন্য ইরানের আত্মরক্ষামূলক শক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইরান নিকটবর্তী ইসলামী দেশগুলোর সঙ্গে সুষ্ঠু সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। ইরানের সামরিক মহড়া এই সম্পর্ক কোন ব্যাঘাত সৃষ্টি করবে না । তিনি আরো বলেছেন,বর্তমান ইরানের সামরিক মহড়া সাফল্যের সঙ্গে চলছে। " ইরানের আত্মরক্ষামূলক শক্তি ন্যাটোর চেয়ে আরো বেশি।

    এ বছরের ১৯ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত ইরান সেনাবাহিনী দ্বিতীয়বারের মত নৌ, স্থল ও বিমান বাহিনী ব্যাপক মহড়া দিয়ে যাচ্ছে। এবারের পাঁচ সপ্তাহব্যাপী মহড়ায় ইরান অনেক ধরণের অস্ত্র পরীক্ষা করেছে। এই মহড়া হচ্ছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ গৃহীত ১৬৯৬ নম্বর প্রস্তাবে ইরানকে ৩১ আগস্ট আগে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ তত্পরতা শেষ হওয়ার পর ইরানের সাসরিক শক্তি জানাবে।