v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-09-11 17:15:52    
পরবর্তী অনুষ্ঠানমালা --- ২০০৬/৯/১১

cri

 কিছু দিন আগে চীনের বৃহত্তম শহর --- শাংহাইয়ের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের ৩০০ স্নাতক ছাত্রছাত্রী দেশব্যাপী পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে কেবল মৌখিক পরীক্ষা দেয়ার মাধ্যমে চীনের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়--- ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। এটা হচ্ছে নয়া চীনের শিক্ষা ইতিহাসের অভূতপূর্ব ব্যাপার। ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার বিজ্ঞান ও জীবন আসরে এবারকার বিশেষ পরীক্ষা নিয়ে আপনাদের আলোচনা হবে।

 ৬০ বছর বয়স্ক ছেন শিয়াও তুং কবিতা, গানের কথা, নাটক, ভাষ্য, রচনা, উপন্যাস ইত্যাদি সব লিখতে পারেন। তাঁর লেখা ব্যাপক প্রশংসা পেয়েছে। তাঁর লেখার মধ্যে নভোমন্ডল সম্পর্কিত বিজ্ঞানীদের কাহিনী সবচেয়ে আকর্ষণীয়। ১২ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার আলোকিত ব্যক্তিত্ব আসরে নবীন কর্মী ইয়াং ওয়েই মিং চীনা লেখক চেন সিয়াও তুংকে আপনাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবেন।

 গত কয়েক দিন মধ্য চীনের হোনান প্রদেশের তা ছেং ছুন নামক একটি ছোট গ্রামে সকলেই উত্সাহের সঙ্গে সুদূর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা দুজন বৃদ্ধের সঙ্গে আলোচনা করছেন। তারা হলেন জাতিসংঘের প্রবীণ কর্মকর্তা-- চীনের তাইওয়ানবাসী হুয়া চুন সুং ও হংকংবাসী লিউ তা চেং। তারা এখন এই ছোট গ্রামের অনারারী কর্তা হয়েছেন। তাহলে এত দূরে থাকা জাতিসংঘের এই দু'জন বৃদ্ধ কেমন করে চীনের একটি সাধারণ ছোট গ্রামের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন? ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার চীনের জীবন আসরে প্রবীণ কর্মী শি চিং উ তাঁদের কাহিনী পড়ে শোনাবেন।

 চীনের দক্ষিণপূর্ব উপকূলের একটি প্রদেশের নাম ফুচিয়েন। বহির্বিশ্বের কাছে এই প্রদেশ ২৭ বছর আগেই উন্মুক্ত করা হয়। কিন্তু পরবর্তীকালে এই প্রদেশের উন্নয়নের গতি অন্যান্য উপকূলীয় প্রদেশের চেয়ে কম। চীনের নতুন পাঁচ সালা উন্নয়ন কর্মসূচির মেয়াদে ফুচিয়েন প্রদেশ আবার উন্নয়নের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার আমাদের অর্থনীতি আসরে প্রবীণ কর্মী লি ইউয়েন শান তাইওয়ান প্রণালীর পশ্চিম উপকূলে ফুচিয়েন প্রদেশে অর্থনীতির নবদিগন্ত নামে একটি প্রতিবেদন পড়ে শুনাবেন।

 দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের ইয়ুন নান প্রদেশের তু লুং নদীর অববাহিকায় মাত্র ৫৮০০ জনসংখ্যা বিশিষ্ট একটি সংখ্যালঘু জাতি --- তু লুং জাতির লোকেরা বাস করেন। তারা তু লুং নদীর অববাহিকার আদিম অধিবাসী এবং চীনের সবচেয়ে কম জনসংখ্যার জাতিগুলোর মধ্যে অন্যতম। তু লুং জাতির লিখিত ভাষা নেই, এই জাতির পরিচয় সম্পর্কিত গ্রন্থও পাওয়া খুব কঠিন। ১৯৪৯ সালে নয়া চীন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে তু লুং জাতি আদিম সমাজের শেষ পর্যায়ে ছিল। তারা আদিম চাষাবাদ আর পশু শিকারের ওপর নির্ভর করে জীবনযাপন করতেন। ৫০ বছরেরও বেশি সময় চলে গেছে, এখন তাদের জীবনধারা কেমন চলছে? ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার আমাদের প্রবীণ কর্মী থান ইয়াও খাং এই সম্পর্কে আপনাদের কিছু বলবেন।

 তা ছাড়া প্রতি দিনে আরো রয়েছে খবর এবং অন্যান্য নিয়মিত অনুষ্ঠানগুলো। সময় মত সি আর আই এর বাংলা অনুষ্ঠান শুনার জন্য আগে থেকে সকল শ্রোতাবন্ধুদের সাদর আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখছি।